ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া (২০২৪) সম্পর্কে বিস্তারিত | Rahul IT BD

ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া (২০২৪) সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক আপনি কি ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া, সেই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে ক্লিক করেছেন। কারণ এই সম্পর্কে আপনি এই পোস্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত তথ্য পেয়ে থাকবেন। যা আপনার অনেক উপকারে আসবে।
ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া
তাই আপনি যদিঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া, সেই সম্পর্কে একেবারেই না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। তাই আর দেরি না করে আপনার সমস্যার সমাধান পেতে গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন এবং এই সংক্রান্ত বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন।

ভূমিকাঃ

প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা অনেকেই বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। যাতে করে আপনারা সমস্যার সমাধানের জন্য সঠিক তথ্য পেতে পারেন। এজন্য আপনাদের সমস্যার কথা চিন্তা করে আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা।

যেটা আপনার সমাধানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ আজকের এই পোস্টটি এই সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক বেশি ইনফরমেটিভ। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন পাশাপাশি আপনি অনেক উপকৃত হবেন।

ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া (২০২৪) সম্পর্কে বিস্তারিত

বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত এবং দূরত্ব কত ? বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত তা সর্বশেষ আপডেট ও জেদ্দা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে আমাদের সাথে থাকুন।

বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ জেদ্দা ভ্রমণ করতে যায় এছাড়াও অনেকে জেদ্দা কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চায়। বাংলাদেশী অনেক বাঙালি আছে যারা জেদ্দা স্টুডেন্ট ভিসা, কাজের ভিসা ও টুরিস্ট ভিসায় যেতে চায়। আবার বাংলাদেশী অনেকে বহুদিন ধরে লন্ডন জীবনযাপন করে যাচ্ছে।

তাই যারা জেদ্দা যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই কিছু কি ছবি সয় মাথায় রাখতে হবে যেমন বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত টাকা। কারণ বিমানের ভাড়া কখনোই স্থির থাকে না মাঝে মাঝে ডলারের রেট বেড়ে যাওয়ায় বিমান ভাড়া কম বেশি হয়ে থাকে।

এজন্য অনেকে বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত টাকা তা জানতে অনলাইনে সার্চ করে থাকে। তাই আজকের পোস্টে বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত এবং আরো কিছু তথ্য তুলে ধরবো।

বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা দূরত্ব কত

বর্তমানে যারা বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে চাচ্ছে তাদের মনে অনেকের প্রশ্ন জাগতে পারে বা জানার আগ্রহ থাকতে পারে বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা কত কিলোমিটার। যারা বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে চাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকেই জানে না বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা কত কিলোমিটার এজন্য অনেকে গুগলে সার্চ করে থাকে।

আশা করি বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা কত কিলোমিটার সে সম্পর্কে আপনারা এখন সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা ৫,২২৯ কিলোমিটার অথবা ৩,২৪৯ মাইল। আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা কত কিলোমিটার সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমানে যেতে কত সময় লাগে

যারা বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই জেনে নেওয়া প্রয়োজন বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে কত সময় লাগে। আবার যারা জেদ্দা যেতে চাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকের জানা নেই বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে কত সময় লাগে এজন্য অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকে। 

তাই সবার সুবিধার্থে বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে কত সময় লাগে সে সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা যেতে সর্বনিম্ন সময় লাগে 6 ঘন্টা 55 মিনিট থেকে 7 ঘন্টা 00 মিনিট মতো।

বাংলাদেশ থেকে জেদ্দা বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশের বেশিরভাগই নাগরিক জীবিকার উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে ভ্রমণ করে থাকেন। এছাড়াও হজ্জ করার উদ্দেশ্যে এবং ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে অনেকেই সৌদি আরবে পৌঁছে থাকেন। তবে প্রতিনিয়ত যাতায়াতের উদ্দেশ্যে অবশ্যই সঠিক বিমানে টিকেট মূল্য জেনে রাখা উচিত। তা এই পোস্ট থেকে বাংলাদেশ থেকে সৌদি তে কত টাকা বিমান ভাড়া লাগে তা সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে পারবেন।
  • গালফ এয়ারলাইন্স ১৭ হাজার টাকা। (ইকোনমি ক্লাস)।
  • সালাম এয়ারলাইন্স ১৯ হাজার টাকা। (ইকোনমি ক্লাস)।
  • ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স ১৯৫০০ টাকা। (ইকোনমি ক্লাস)।
  • এয়ার এরাবিয়া ২১ হাজার ২৫৭ টাকা। (ইকোনমি ক্লাস)।
  • কাতার এয়ারওয়েজ ২১ হাজার ৫০০ টাকা। (ইকোনমি ক্লাস)।
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ৬৯ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  • মালিন্দ এয়ারলাইন্স ৭২ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  • এয়ার ইন্ডিয়া ৮৬০০০ টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  • সৌদি আরাবিয়ান এয়ারলাইন্স ১ লক্ষ টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  • কাতার এয়ারওয়েজ এক লক্ষ ১৬ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।

জেদ্দা টু ঢাকা বিমান ভাড়া কত

সাধারণত বর্তমানে একজন ব্যক্তির বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যেতে ন্যূনতম ৩৫০০০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সৌদি থেকে বাংলাদেশে আসতে কিছুটা ভিন্ন রকম লক্ষ্য করা যায়। অর্থাৎ সৌদি থেকে বাংলাদেশে আসতে টিকিটের মূল্য কিছুটা কম পাওয়া যায়। যেমন ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারবেন।

যেমন সৌদির জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছাতে চাইলে প্রতি টিকিট মূল্য হবে সর্বনিম্ন ১৯ হাজার ৩৮৮ টাকা। এবং ইকোনমিক ক্লাসের সর্বোচ্চ টিকেট মূল্য হবে ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকা। তবে বিজনেস ক্লাস এবং প্রিমিয়াম ক্লাস এর ক্ষেত্রে এ টিকেট মূল্য বৃদ্ধির ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা হতে পারে। অতএব জেদ্দা থেকে থাকার বিমান ভাড়া সমূহ ফ্লাইট অনুযায়ী দেখে নিন।
  • ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য ১৯৫৪৩ টাকা।
  • সালাম এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য ১৯৩৮৮ টাকা।
  • এয়ার এরাবিয়া প্রতি টিকিট মূল্য ১৯২৫৭ টাকা।
  • ওমান এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য ২১ হাজার ২৮৪ টাকা।
  • এয়ার ইন্ডিয়া প্রতি টিকিট মূল্য ২২৮৮৭ টাকা।
  • কুয়েত এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য ২৪৮০৭ টাকা।
  • সৌদি এরাবিয়ান এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য ২৭ হাজার ৬৩৫ টাকা।
  • জাজিরা এয়ার ওয়েজ প্রতি টিকিট মূল্য ২৭ হাজার টাকা।
  • ভিস্তারা এয়ারলাইন্স প্রতি টিকিট মূল্য২৮ হাজার টাকা।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি টিকিট ইকোনমি ক্লাসের। এবং যারা সৌদি থেকে কম টাকায় টিকিট পেতে চাচ্ছেন বাংলাদেশে আসতে। এক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত অল্প টাকার টিকেট মূল্য পেতে ন্যূনতম একমাস পূর্বে থেকেই টিকিট বুকিং করুন।

ঢাকা টু রিয়াদ বিমান ভাড়া কত

রিয়াদ সৌদি আরবের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। এই সৌদির রিয়াদে প্রায় ৪২,৬০,০০০ মানুষের বসবাস রয়েছে, যা সারা দেশের মোট জনসংখ্যার ২০%। এছাড়াও বাংলাদেশের বহু নাগরিক এই সৌদির রিয়াদে বসবাস করেন। এক্ষেত্রে ঢাকা থেকে রিয়াদের ন্যূনতম বিমান ভাড়া ৩৩ হাজার টাকা।

এবং ইকোনোমি ক্লাসের বিভিন্ন ফ্লাইটের সর্বোচ্চ টিকেট মূল্য ১ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা। অতএব টিকিট মূল্য কম পেতে সর্বদাই আপনার যাতে এক মাস পূর্বে টিকিট বুকিং করুন। অতএব ইকোনমি ক্লাসের ওমান এয়ারলাইন্সের প্রতি টিকেট মূল্য ৩৩ হাজার টাকা। এবং
  1. এয়ার এরাবিয়া প্রতি টিকেট মূল্য ৩৯ হাজার টাকা।
  2. ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স ৪২০০০ টাকা।
  3. ওমান এয়ারলাইন্সের দাম ৩৩ হাজার টাকা। (economic class)।
  4. ওমান এয়ারলাইন্স এর প্রতি টিকেট মূল্য ১ লক্ষ টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  5. বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৫৬ হাজার টাকা। (economic class)।
  6. বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৯৮ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  7. সৌদি আরাবিয়ান এয়ারলাইন্স ১ লক্ষ ১৪ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
  8. এমিরেটস এয়ারলাইন্স ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। (বিজনেস ক্লাস)।
ঢাকা টু জেদ্দা বিমান ভাড়া
জেদ্দা হচ্ছে সৌদি আরবের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর। এটি মক্কা প্রদেশের সর্ববৃহৎ ও সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। অনেক বাংলাদেশী প্রবাসী এবং হজ্জ যাত্রী এই সৌদির জেদ্দার বিমানবন্দরে পৌঁছে থাকেন।

আবার অনেক বাংলাদেশী প্রবাসী এই সৌদির জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা সৌদির জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছেন তারা নিচে উল্লেখিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সমূহের সঠিকবিমান রেট সম্পর্কে জেনে নিন।
  • ওমান এয়ারলাইন্স ইকোনমি ক্লাসের ৩৩৭৮৭ টাকা।
  • Emirates এয়ারলাইন্স ইকোনমিক ক্লাসের টিকিট মূল্য ৩৮৭১৮ টাকা।
  • এয়ার ইন্ডিয়া ৪৪৫৮১ টাকা।
  • এয়ার এরাবিয়া প্রতিটি ক্ষেত্রে মূল্য ৪২ হাজার ৪৭৪ টাকা।
  • ভিস্তারা এয়ারলাইন্স ৪৮ হাজার টাকা।
  • সালাম এয়ারলাইন্স ৪৯ হাজার ৩৭৪ টাকা।
  • কুয়েত এয়ারওয়েজ ৫১ হাজার টাকা।
  • ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স ৫২০০০ টাকা।
  • সৌদি আরাবিয়ান এয়ারলাইন্স ৫০ হাজার ৯৬৯ টাকা।
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স প্রতি টিকেট মূল্য ৫৬ হাজার টাকা।

দাম্মাম টু ঢাকা বিমান ভাড়া 

সৌদি আরব আয়তনে বিশ্বের তৃতীয় বৃহওম মুসলিম দেশ। এবং দাম্মাম হচ্ছে সৌদি আরবের পূর্ব প্রদেশের রাজধানী। বিভিন্ন সরকারি কার্যালয় ও বিভাগের প্রধান শহর এটি। এ ক্ষেত্রে সৌদির দাম্মাম বিমানবন্দর থেকে যদি কেউ বাংলাদেশে অল্প খরচে পৌঁছাতে চান তাহলে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স ব্যবহার করতে পারেন।

সৌদির দাম্মাম থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্সের প্রতি টিকিট মূল্য ১৬৫০০ টাকা। তবে অবশ্যই একমাস পূর্বে আপনাকে শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সের টিকিট বুকিং করতে হবে। এ ছাড়া দাম্মাম থেকে স্বল্প খরচে বাংলাদেশে আসতে এয়ার ইন্ডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। ইকোনমি ক্লাসের প্রতি টিকেট মূল্য ১৭ হাজার টাকা।

এয়ার এরাবিয়া টিকেট দাম কত
সৌদির দাম্মাম থেকে বাংলাদেশের ঢাকায় আসতে ইকনোমি ক্লাসের প্রতিটি ক্ষেত মূল্য ২১ হাজার ২৫৭ টাকা। এবং বাংলাদেশ থেকে যদি কেউ দিতে চান এয়ার এরাবিয়া ব্যবহার করে। তাহলে এর ইকোনমি ক্লাসের প্রতিটি মূল্য হবে ৪২ হাজার টাকা। তবে অবশ্যই টিকেট বুকিং একমাস পূর্বে থেকেই করে নিবেন। যাতে কিছুটা কম মূল্যে টিকিট পেতে পারেন।
ঢাকা থেকে জেদ্দা রুটের বিমানের নাম নিম্নে দেয়া হলো :
  • Biman Bangladesh Airlines.
  • Oman Air.
  • Indigo Air.
  • Air Arabia.
  • Emirates Airlines.
  • Jazeera Airways.
  • Vistara Airlines.
  • Kuwait Airways.
  • Flydubai.
  • Saudi Arabian Airlines.
  • Gulf Air.
  • Salam Air.
  • Etihad Airways.
  • Qatar Airways.
  • Turkish Airlines Inc.
  • Malaysia Airlines.
  • Sri lankan Airlines.

অনলাইনে বিমানের টিকেট বুকিং

Biman Bangladesh Airlines
৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
অনলাইন টিকেটঃ www.biman-airlines.com
Oman Air
৪৯,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৬২,০০০ থেকে ৭২,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.omanair.com
Indigo Air
৪৯,০০০ থেকে ৫৫,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৬০,০০০ থেকে ৬৭,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.goindigo.in
Air Arabia
৫৫,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
অনলাইন টিকেটঃ www.airarabia.com
Emirates Airlines
৫৬,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৮০,০০০ থেকে ৯০,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.emirates.com
Jazeera Airways
৫৬,০০০ থেকে ৬৩,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
অনলাইন টিকেটঃ www.jazeeraairways.com
Vistara Airlines
৬২,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
১০০,০০০ থেকে ১৪০,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.airvistara.com
Kuwait Airways
৬৩,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৮১,০০০ থেকে ১০৫,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.kuwaitairways.com
Flydubai
৬৬,০০০ থেকে ৯০,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.flydubai.com
Saudi Arabian Airlines
৬৭,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৮০,০০০ থেকে ১৯০,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.saudia.com
Gulf Air
৬৮,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা (সুপার সেভার)
৯১,০০০ থেকে ৯৮,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.gulfair.com
SalamAir
৭৩,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.salamair.com
Etihad Airways
৮০,০০০ থেকে ১৮৬,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.etihad.com
Qatar Airways
৮৭,০০০ থেকে ১১২,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.qatarairways.com
Turkish Airlines Inc
৯৯,০০০ থেকে ১৩০,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.turkishairlines.com
Malaysia Airlines
১৩৪,০০০ থেকে ১৯৬,০০০ টাকা (বিজনেস ফ্লেক্সিবল)
অনলাইন টিকেটঃ www.malaysiaairlines.com
SriLankan Airlines
১৫৫,০০০ থেকে ১৫৬,০০০ টাকা
অনলাইন টিকেটঃ www.srilankan.com

বিমানের নিয়ম
নিয়ম অনুযায়ী ইকোনমি যাত্রীরা প্রত্যেকে ২০ কেজি পরিমাণ চেক কৃত মালামাল বহন করতে পারবেন। তাছাড়া কেবিন লাগেজ হিসেবে ৭ কেজি মাল বহন করা যাবে। বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ২৫ কেজি চেক কৃত মালামাল এবং ৭ কেজি কেবিন লাগেজ বহন করতে পারবেন। 

এর চাইতে বেশি লাগেজ পরিবহন করতে চাইলে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে। এই ফি সম্পর্কে জানার জন্যে আপনার নির্দিষ্ট এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন।

অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার নিয়ম

একটা সময় ছিল বিমানের টিকেট কিনতে বিভিন্ন ব্রোকার ও লোকাল কোম্পানির লাইন ধরা লাগতো। কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের হাত ধরে ঘরে বসেই টিকেট কাটা যায়। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানের ট্রাভেল এজেন্সি আসার পর নিমিষেই যেকোনো দেশে যেতে বিমানের টিকেট কেনা যাচ্ছে। এমনকি ভিসা না থাকলেও আবেদন করে ঝামেলাবিহীনভাবে ঘুরে আসা যায়।

যাই হোক, টিকেট কিনতে হলে আপনাকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ট্রাভেল এজেন্সির ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ফ্লাইটের সময়সূচী ও তারিখ নির্ধারণ করে টাকা পরিশোধ করলে ইমেইলে টিকেট পেয়ে যাবেন। এরপর ট্রানজ্যাকশন নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে টিকেট কি অবস্থায় আছে দেখতে পারবেন। 

চলুন জেনে নিই কিভাবে নিজের জন্য অথবা পরিবারের জন্য অনলাইনে টিকেট কিনবেন আর কিভাবেই বা অনলাইনে চেক করবেন।

যেভাবে অনলাইনে বিমানের টিকেট বুকিং করবেন
অনলাইনে টিকেট বুকিং নিতে আপনার কম্পিউটার বা ফোনের যেকোনো ওয়েব ব্রাউজার ওপেন করুন। এরপর ওয়েবসাইটে লগইন করে ফ্লাইট পেইজটি ভিজিট করুন। তারপর নিচের নির্দেশনা মেনে চলুনঃ-
  • পেইজের উপরের অংশে ওয়ান-ওয়ে, রাউন্ড নাকি মাল্টি-সিটি ট্রিপ হবে সেটি বাছাই করুন
  • টেক্সট বক্সে কোন ডেস্টিনেশন থেকে কোন ডেস্টিনেশনে যেতে চাইছেন সেটা খুঁজে বাছাই করুন
  • কোন তারিখে যেতে চাইছেন এবং কবে ফেরত আসবেন সেটা বাছাই করে দিন।
  • এবার সার্চ বাটনে ক্লিক করে সকল এয়ারলাইন্সের নাম ও টিকেটের মূল্য দেখে নিন।
  • পছন্দের এয়ারলাইন্সের টিকেট মূল্য দেখে “Select” ক্লিক করুন।
  • লগইন করে আপনার নিজস্ব শেয়ারট্রিপ একাউন্টে ঢুকুন (আগে থেকে সাইন আপ ও লগইন করা থাকলে)।
  • আপনার সুবিধামত পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করুন।
সাশ্রয়ী বা বিলাসবহুল টিকেট পেতে “Modify” অপশন থেকে ইকোনমি, প্রিমিয়াম ইকোনমি, বিজনেস ও ফার্স্ট ক্লাসের টিকেট সিলেক্ট করে মূল্য দেখে নিতে পারেন। এভাবে ওয়েবসাইট ও ইমেইলের মাধ্যমে ই-টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।

বিমানের অনলাইন টিকিটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ঠিকানা






অনলাইনে টিকেট কাটতে যা যা লাগবে

টিকেট কেনার জন্য আগে যেরকম বিভিন্ন তথ্য ও কাগজপত্র দিয়ে নাগরিকত্ব যাচাই করা লাগতো এখন সেসব কিছুই করা লাগেনা। সরকারি ডেটাবেইজে আপনার সকল তথ্য আছে। আপনাকে শুধুমাত্র নিজের পরিচয় দিয়ে পাসপোর্ট ও ভিসার বৈধতা যাচাই করতে হবে। এক্ষেত্রে যা যা লাগতে পারেঃন্যাশনাল আইডি কার্ড।
  • বৈধ আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট ও ভিসা।
  • যাত্রা শুরু সময়, গন্তব্যস্থান ও টিকিটের সংখ্যা।
  • মূল্য পরিশোধের জন্য ব্যাংক, মোবাইল পেমেন্ট সিস্টেম বা কার্ডে টাকা থাকা।
টিকেট আবেদনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে টাকা পরিশোধ করে নিবেন, নইলে টিকেটটি বাতিল হয়ে যাবে। যদি ভিসা না পেয়ে থাকেন শেয়ারট্রিপ আপনাকে খুব সহজে অল্প কিছু তথ্যের মাধ্যমে ভিসা তৈরিতে সহায়তা করবে। এর জন্য এজেন্সিকে এ মেইল করতে পারেন অথবা ভিসা পেইজটি ঘুরে দেখতে পারেন।

শিশুদের টিকেট কিনতে যা যা লাগবে

শিশুদের বয়স অনুযায়ী আলাদা ক্যাটাগরির টিকেট থাকে। ২ বছরের কমবয়সী শিশুরা টিকেট ছাড়াই দোলনাতে করে বিমানে যেতে পারে। টিকেট কেনার সময় আবেদন করলে এয়ারলাইন্স এর পক্ষ থেকেই দোলনা দেওয়া হয়। ২ থেকে ১২ বছরের শিশুরা যার যার বয়স অনুযায়ী বিভিন্ন মূল্যে টিকেট নিতে পারবে।

যেভাবে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে বিমানের টিকেট চেক করবেন

টিকেট কাটার পর ওয়েবসাইট থেকেই টিকেটের বুকিং স্ট্যাটাস দেখে নিতে পারবেন। এর জন্য একাউন্টে লগইন করুন। তারপর প্রোফাইলের নিচে “My Reservations” অপশনে ক্লিক করুন। এবার টিকেট নস্বর বা পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে আপনার টিকেটের যাবতীয় তথ্য দেখা যাবে।

দেশের ভিতরে ফ্লাইটের টিকেট কিনতে যা যা লাগবে

আপনি কোনো বিশেষ ডকুমেন্টস ছাড়াই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে যেতে পারেন। বাংলাদেশের মধ্যে বেশ কিছু নির্মাণাধীন বিমান বন্দর আছে। আপনি চাইলে মাত্র ২০ থেকে ৫০ মিনিটের মধ্যে বরিশাল, পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, সৈয়দপুর, রাজশাহীতে যেতে পারবেন।

যদিও বিমান ভ্রমণের অনুমতি পেতে পাসপোর্ট লাগে, কিন্তু দেশের মধ্যে পাসপোর্ট ছাড়াও ভ্রমণ করা যায়। এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলেই হয়। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই তারা জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট দিয়ে টিকেট কিনতে পারবেন। তবে ফ্লাইটের দিনে চেক ইন ও চেক আউটের সময় বোর্ডিং গেটে “ফটো আইডেন্টিফিকেশন” প্রয়োজন হতে পারে।

বিমান টিকেট মূল্য ২০২৪ যেমন হতে পারে
গত বছরের তুলনায় এবছরের বিমান ভাড়া তেমন বাড়েনি। যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিমান ও ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো কম খরচে যাত্রীদের আকর্ষণ করার পরিকল্পনা নিচ্ছে। বিমান রুট, দূরত্ব ও যাত্রী চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন স্থানের টিকেটের মূল্যে তারতম্য হয়।

আপাতদৃষ্টিতে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায় অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট, ২৫ হাজার থেকে ৬ লাখ টাকায় বাংলাদেশের নিকটবর্তী দেশের ফ্লাইট এবং ৫০ হাজার থেকে ১৫ লাখ টাকায় অন্যন্য দেশের ফ্লাইট পেয়ে যাবেন। 

এছাড়া ৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকায় থাকা খাওয়াসহ হজ্জের বিভিন্ন প্যাকেজ নিতে পারবেন। এই মুহূর্তে কোন এয়ারলাইন্সের টিকেটের খরচ কত হবে সেটা ফ্লাইট পেজেই পেয়ে যাবেন।

যেভাবে অনলাইনে কম খরচে টিকেট পাবেন
  • বিমানের টিকেট মূল্য কমানোর জন্য কিছু কৌশল আছে। বিশেষ কিছু সময়ে টিকেট কিনলে অন্যদের চেয়ে কম খরচে টিকেট পাবেন। আমরা এবার এরকম কিছু টিপস দিবোঃভ্রমণের তারিখ যত তাড়াতাড়ি নির্ধারণ করতে পারবেন, ততই আপনি কম দামে টিকেট পাবেন।
  • সপ্তাহের মাঝামাঝি দিনগুলোতে ভ্রমণ করলে আপনি কম দামে টিকেট পাবেন।
  • ভ্রমণ মৌসুমের বাইরে অন্য সময় কম খরচে টিকেট পাওয়া যায়।
  • যত অগ্রিম টিকেট নিবেন তত কম খরচ হবে।
  • সকালের বা রাতের ফ্লাইটগুলো সাধারণত দিনের ফ্লাইটের তুলনায় কম দামে পাওয়া যায়।
  • এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে টিকেট বুক করলে আপনি ডিসকাউন্ট পেতে পারেন।
  • শেয়ারট্রিপ ওয়েবসাইট থেকে তূলনামূলক সবচেয়ে কম দামে টিকেট বুক করুন।
যেভাবে কম খরচের টিকেট পাওয়া যায়
বিমানের নানারকম ভ্রমণ প্যাকেজ পাবেন। যেমনঃ পরিবার নিয়ে ছুটি কাটানো, হজ্জ ও ওমরাহতে যাওয়াসহ বিভিন্ন রকম কাস্টমাইজ প্যাকেজ আছে। প্যাকেজগুলোতে থাকা, খাওয়া, সড়কপথে ভ্রমণ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।

তাই বেশ কম খরচে ফ্লাইটের টিকেট বুক করা যায়। আবার টেকেট কেনার সময় আপনি বিভিন্ন প্রমোশনাল ডিলস পেতে পারেন। এসব অফারে সারাবছরই আকর্ষণীয় ছাড় থাকে। অনেকসময় আসল মূল্যের অর্ধেক খরচে টিকেট কেনা যায়।

কোন ধরনের টিকেটের মূল্য কম হয়
যেকোনো দেশে যাবার জন্য একমুখী যাত্রা আর ফিরতি টিকেটসহ যাত্রার দুটি অপশন পাবেন। আমাদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী ফিরতি টিকেট নিলে কয়েক হাজার টাকা সাশ্রয় হয়। কারণ এয়ারলাইন্স অগ্রিম যাত্রী পেয়ে তাদের খরচ বহন করতে পারে। তাই কোথাও যাবার সময় রাউন্ড ট্রিপ বাছাই করে টিকেট নেওয়া সেরা সিদ্ধান্ত হবে।

অনলাইনে যেসব এয়ারলাইন্সের টিকেট বুক করতে পারবেন
ফ্লাইটের জন্য বিভিন্ন এয়ারলাইন্স বিভিন্নরকম মূল্যে টিকেট দিবে। এর কারণ সব এয়ারলাইন্স নিজেদের মান অনুযায়ী সেবা দেয়। কেউ সাধারণ সেবা দেয় আর কেউ বিলাসবহুল খাবার ও পরিবেশ সরবরাহ করে। 

যত দামী ফ্লাইট তত বেশি সুবিধা পাবেন, যেমন ইন্টারনেট,বিনোদন ব্যবস্থা, শোবার ব্যবস্থা ভাল হবে। চলুন জেনে নিই কোন কোন এয়ারলাইন্সের টিকেট পাবেন আর কোন এয়ারলাইন্স ভাল হবে।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলে ঢাকা থেকে জেদ্দা বিমানের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি অবশ্যই উপকৃত হয়েছেন। কারণ আজকের এই আর্টিকেলের মত আমি google এ আর কোন আর্টিকেল পাইনি যেখানে এত বিস্তারিতভাবে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

আজকের আর্টিকেল থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ার জন্য আপনাকে অনুরোধ করা হচ্ছে। আবার দেখা হবে অন্য কোন আর্টিকেলে অন্য কোন বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আর্টিকেলগুলো সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইটকে ফলো করে পাশেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url