সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয় বিষয়গুলো জানুন
প্রিয় পাঠক আপনি কি সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি, হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়, কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় ইত্যাদি এসব বিষয় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি আজকে সঠিক জায়গাতে ক্লিক করেছেন।
আপনি যদি এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। আশা করি আপনি উপকৃত হবেন। তাই আর দেরি না করে সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আমাদের বিভিন্ন কারণে শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল হয়ে থাকে। কোন কারণে আমাদের শরীরে মাঝে মাঝে দুর্বলতা দেখা যায়। আপনারা অনেকেই এ বিষয়ে কারো সাথে শেয়ার করতে না পারার কারণে ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন।
তাই আপনাদের বিষয় বিবেচনায় রেখে আজকের এই পোস্টটি লেখা। এ পোস্টটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে। কারণ এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি আপনাদের ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কাজে লাগবে।
সে সম্পর্কে এই পোস্টটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে পাশাপাশি কি করলে শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল থাকবে না সে সম্পর্কেও আলোকপাত করা হয়েছে। এসব জানতে এই পোস্টটি পড়তে থাকুন।
সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয় বিষয়গুলো জানুন
সহবাসের পর আমাদের অনেকের শরীর দুর্বল লাগে কিন্তু কেন হয় এ ব্যাপারটা আমরা অনেকে জানিনা অনেকের লজ্জার ভয়ে কারো সাথে শেয়ার করে না অনেকে আবার ডাক্তারের কাছে যেতে ও সাহস পায় না। তবে এ নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ এর দারুন সমাধান রয়েছে।
তবে আমি আপনাদেরকে একটি বিষয়ে আশ্বস্ত করতে চাই এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন শেষ পর্যন্ত আশা করি বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা সাধারণত পেশাগত কারণে বিভিন্ন ভাবে নিজেকে ব্যস্ত রাখি।
অনেকেই আছে বাইরে কাজ করতে হয় বিশেষ করে যারা মার্কেটিং এ কাজ করে আবার যারা ভারী কাজ করে সারাদিন কাজের প্রেসারে তাদের শরীর অনেক ক্লান্ত হয়ে থাকে। এর পরে যখন সেই মানুষটি তার প্রিয় মানুষের সাথে সহবাসে লিপ্ত হয় তারপরে কিন্তু সে অনেক ক্লান্ত হয়ে যায়।
দেখুন বিশেষ করে যারা খুব কঠোর পরিশ্রম করে সে সমস্ত ব্যক্তিদের উচিত হবে বাসাতে এসে রেস্ট নিতে হবে কমপক্ষে দুই থেকে তিন ঘন্টা। তাহলে শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যাবে তখন বিষয়টা অনেক ভালো হয় এবং তারপরে ক্লান্তি ভাব ততটা হয় না।
কিন্তু কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সহবাসের পর শরীর হঠাৎ দুর্বল হয়ে পড়ে এক্ষেত্রে আপনাকে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে মানসিক শান্তিতে থাকতে হবে দাম্পত্য জীবন সুখের হতে হবে তাহলে দেখবেন যে শরীর আপনার তেমন দুর্বল হবে না।
অবশ্য সহবাসের পর চেষ্টা করবেন টক জাতীয় কিছু খাবার রয়েছে সেগুলো খেতে পারেন যেমন মাল্টা, আঙ্গুর এ ধরনের ফল খেলে দ্রুত ক্লান্তি ভাবটা কেটে যায়।
এর পাশাপাশি কয়েকগ্লাস পানি খেয়ে নেবেন তাহলে শরীরের দুর্বলতা বেশিক্ষণ থাকবে না কিছুক্ষণ পরে আপনি দেখবেন যে মোটামুটি আগের মতো এনার্জি পাচ্ছেন শরীরের মধ্যে।
সহবাস করার পরে নারী এবং পুরুষের উভয়ের শরীরে যে একটা ক্লান্তি ভাব চলে আসে এটা দূর করার জন্য সর্বপ্রথমে, ক্লান্তি কেন আসে সে সম্পর্কে জানতে হবে।
অনেকে আছেন যে সহবাস করার পূর্বে দেখা যায় এরপর ভাত খেয়ে নেয়, কখনো এটা করা যাবে না পেট ভরে ভাত খেয়ে সহবাস করলে শরীরের ক্লান্তি ভাব চলে আসতে পারে।
খাবার খাওয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরে সহবাস করলে ভালো হয়। যদি কখনো পেট ভরে ভাত খেয়ে ফেলেন প্রয়োজন হলে সেদিন কি আপনি সহবাস করবেনই না, খুব প্রয়োজন মনে হলে সেক্ষেত্রে শেষ রাতে অর্থাৎ ভোর রাতের দিকে সহবাস করতে পারেন।
তাই ভাত খাওয়ার পরে বা ভরা পেটে সহবাস করলে আপনার শরীরের ক্লান্তি ভাব আসবে এই ক্লান্তিটা সহজে কিন্তু যাবে না তাই পেট ভরা অবস্থাতে সহবাস না করাই ভালো।
আবার অনেকেই আছে যে সারাদিন কঠোর পরিশ্রমের কাজ করে শারীরিক-প্রশ্রম বা অফিসে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্মের কারণে শরীরে ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ সজনে পাতার পুষ্টিগুণ জানতে
সেক্ষেত্রে বাসায় এসে প্রথমে একটু রেস্ট নিতে হবে যাতে শরীরের ক্রান্তিটা দূর হয় তারপরে সহবাস করার চেষ্টা করুন আর তা না হলে ভালো একটা ফ্রেশ ঘুম দেন আর সকাল বেলায় অথবা ভোর বেলার দিকে সহবাস করতে পারেন।
আর তা না হলে মনের সাথে জোর করে যদি করেন তাহলে সহবাস করার সময় অথবা সহবাসের পরে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে। শরীরের মধ্যে দুর্বলতা কাজ করতে শুরু করবে। আপনি যদি ক্লান্ত শরীর নিয়ে স্ত্রীর সাথে সহবাস করেন তাহলে সহবাসের পর আপনি আরো বেশি ক্লান্ত হয়ে যাবেন।
তাই সম্পূর্ণ রেস্ট নিয়ে তারপরে সহবাস করতে পারেন তাহলে সহবাসের পর শরীর অতটা ক্লান্ত হবে না।
হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়-১০০% কার্যকর
আপনার শরীর যদি হঠাৎ করে দুর্বল হয় তাৎক্ষণিকভাবে সে ক্ষেত্রে টক জাতীয় ফল যেমন লেবু কমলা আঙ্গুর মালটা ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে এছাড়া পালং শাক লেটুস পাতা ও মরিচ বেশি খেতে পারেন এগুলো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার।
তাই হঠাৎ করে যদি শরীর কখনো খারাপ করে এক্ষেত্রে ভিটামিন সি আছে এমন খাবার গ্রহণ করলে তাৎক্ষণিকভাবে সুস্থতা বোধ করতে পারেন।শরীর সুস্থ রাখতে সবচাইতে ভালো খাদ্য হলো দুধ নানা ধরনের পুষ্টিকর স্বাস্থ্যকর ভিটামিনের ভরপুর এই আমাদের দেহের দুর্বলতা খুব সহজে দূর করে।
দুধের ক্যালসিয়াম উপাদান আমাদের দেড় হাড় মজবুত করে যখনই শরীর খারাপ লাগবে তখন এক গ্লাস দুধের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। তারপরে প্রোটিনযুক্ত খাবার শরীরের দুর্বলতা কাটাতে অনেক টাকা কার্যকর।
ডিম হচ্ছে প্রোটিনের একটি ভালো উৎস এটি খেলে তাদের কোষ চোচা রাখতে সাহায্য করে এবং এতে লুটেইন থাকাই তা দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে ও বয়সের ছাপ দূর করতে সহায়তা করে এছাড়া ডাল ও মটর জাতীয় খাবারের প্রচুর প্রোটিন থাকে।
তাই হঠাৎ করে শরীর খারাপ লাগে এ ধরনের খাবার গুলো গ্রহণ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ আপনি কিছু সময়ের মধ্যে শরীরের দুর্বলতা কাটায়ে উঠতে পারবেন।
শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যা হয়-বিষয়গুলো জেনে নিন
শরীর দুর্বল হলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের কর্ম ক্ষমতা কমে যেতে পারে, কিডনি ও লিভারের কর্ম ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পেট ব্যথা, শরীর ব্যথা, ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া, ঘুমের সমস্যা, অধিক পিপাসা, দৃষ্টি ঘোলাটে হয়ে আসা, চুল পড়া, চুলকানি।
তাছাড়া ঠোঁট ফেটে যাওয়া, ঘনঘন প্রস্রাব লাগা, অকারনে ক্লান্তি বোধ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ভোগা, অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া, কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হওয়া, হাত-পা কাঁপা, খাবার খাওয়ার পরে টয়লেটের চাপ আশা, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
শরীর দুর্বল হলে করণীয়-বিষয়গুলো জেনে নেওয়া যাক
স্বাভাবিকভাবে আমরা অনেক ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। অনেকগুলো কারণে আমাদের শরীরের দুর্বলতা হতে পারে। আমরা অনেকেই কিন্তু বছরের কমপক্ষে একবারও নিজের শরীরটাকে চেকআপ করায় না, যেটা কমপক্ষে একবার হলেও করানো উচিত।
শরীরের অনেক ধরনের নিউট্রিশন ঘাটটির কারণে আপনি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করতে পারেন। আমরা সামাজিক জীবনে পারিবারিক জীবনে এবং কর্মজীবনে বিভিন্ন কারণে স্ট্রেস এর মধ্যে থাকি। এসবও কিন্তু শারীরিক দুর্বলতার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে।
আবার আপনি যদি পারিবারিক জীবনে বাশ আংশিক জীবনেও যদি ভালো না থাকেন তাহলে আপনার শারীরিক দুর্বলতা মানসিক অশান্তির কারণে হতে পারে। আবার খুব বেশি প্রসেস ফুড যদি আপনি কন্টিনিউ করতে থাকেন তাহলে আপনার শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেবে মাঝে মাঝেই।
তাই শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রসেস ফুড এভয়েড করে চলাটাই বেটার। আমরা নানা কারণে সারাদিন বিভিন্ন ধরনের কাজ কামের ভেতরে ব্যস্ত থাকে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পানি যদি না দিতে পারি তাহলে দিনশেষে শরীরের ভেতরে ক্লান্তি ভাব দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
এজন্য আপনাকে চায় তো অনুযায়ী পানি খেতে হবে। আবার যদি পর্যাপ্ত ঘুম না আসে সে ক্ষেত্রেও শরীরের ভেতরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
এজন্য সঠিক সময়ের ভেতরে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে রাতে বিশেষ করে দশটার ভেতরে ঘুমানো উচিত তাহলে সকাল ছয়টার ভেতরে আপনার শরীরের সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।
কিন্তু আপনি যদি রাত জেগে ঘুমান সে ক্ষেত্রে সারাদিন আপনার শরীরের ভেতরে দুর্বলতা ও ক্লান্তি থেকে থাকবে। এজন্য আমাদেরকে নিয়মিত সঠিক সময় ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়-বিস্তারিত জেনে নিন
আপনার শরীরে যদি কোন রকম ভিটামিনের ঘাটতি হয়ে থাকে তাহলে আপনার উচিত সরাসরি ডাক্তারকে দেখিয়ে রোগী না করে তারপরে ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। কোন সময় ডাক্তার দেখা যায় যে আপনার শারীরিক দুর্বলতার রোগ নির্ণয় করতে পারছে না।
এক্ষেত্রে অনেক সময় সমস্যাটা হয়তো আপনার শারীরিক নয়, সমস্যাটি হতে পারে আপনার মানসিক। সময় মানসিক দুশ্চিন্তা হতাশা এ সমস্ত কারণে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে শরীর দুর্বল লাগতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মধু খাওয়ার উপকারিতা
আবার অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের কোন আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধব যদি এ ধরনের দুর্বলতা কাটি ওঠার জন্য কোন ভিটামিন যুক্ত খাবার খেয়ে থাকে বা ওষুধ খেয়ে থাকে।
তখন দেখা যায় যে আপনি সেই উপায়ে জেনে মানে সরাসরি আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে শুনে আপনি নিজে ওষুধের দোকান থেকে ভিটামিন ওষুধ কিনে খাওয়া শুরু করলেন
এটা কিন্তু মোটেও উচিত নয়। এ ধরনের অযাচিত ওষুধ খাওয়া মানবদের জন্য কিন্তু ক্ষতিকর। মূল কারণ হচ্ছে আপনার শরীরের কোন ভিটামিনের অভাবের কারণে শরীর দুর্বল লাগতেছে সেটা নির্ণয় করতে না পারলে আপনার শরীর দুর্বলতা কমানো সম্ভব নয়।
সাধারণভাবে আপনার যদি দেখা যায় যে শরীর ম্যাসেজ করে ভালো লাগে না অস্থির অস্থির লাগে তো এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে।
আবার আমরা অনেক সময় যদি বুঝতে পারি যে ভিটামিন ডি এর কারণে আমাদের শরীরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বা শরীর দুর্বল লাগতেছে।
তখন আমরা সরাসরি ওষুধের দোকান থেকে আমরা ভিটামিন ডি ট্যাবলেট বা সিরাপ এ ধরনের জিনিস কিনার চেষ্টা করি। সব সময় যে ওষুধ কিনে আপনাকে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে হবে ব্যাপারটা এমন কিন্তু নয় অনেক খাবার আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত আমরা খাই।
এ ধরনের কোন কোন খাবারের ভিতরে এ ধরনের ভিটামিন রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে জানতে হবে তারপরে আপনি সে ধরনের খাবার গ্রহণ করলে আপনার ডি এর চাহিদাটা পূরণ হবে। ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার যেমন- ঘি, সামুদ্রিক মাছ, তৈলাক্ত মাছ, রঙিন ফলমূল।
এমন অনেক খাবার আছে যে সমস্ত খাবারগুলোতে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। আমরা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে যদি খাবার গ্রহণ করে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করি তাহলে দেখা যাবে যে শরীরে কোন রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা এই পোস্টটির থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আমি আশা করি আপনারা উক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন।
সবশেষে আমি আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্যতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ আপনাকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url