স্ত্রীর রাগ কমানোর দোয়া সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় বন্ধুগণ আপনি কি স্ত্রীর রাগ কমানোর দোয়া, রাগ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়, স্ত্রীর রাগ কমানোর উপায় এবং স্বামীর রাগ কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক জায়গাতে ক্লিক করেছেন।
আপনি যদি স্ত্রীর রাগ কমানোর দোয়া সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। এ সম্পর্কে অনেক বেশি তথ্য দেওয়া হয়েছে, তাই পোস্টটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে। এজন্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আমরা অনেক সময় বিভিন্ন কারণে-অকারণে, আবার অনেক সামান্য ব্যাপারে রেগে যায় রাগ আমাদের একটি আবেগের বিষয়, যেটা সবার ক্ষেত্রে এক ধরনের হয় না কেউ অল্পতেই অনেক বেশি রেগে যায় কেউ অনেক বেশি কিছু ঘটলেও রাগ করেনা বা সামান্য রাগ দেখায়।
যারা রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে চান বা রাগ কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান, তারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়তে থাকুন। আমি আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।
স্ত্রীর রাগ কমানোর দোয়া সম্পর্কে জেনে নিন
রাগ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনি বিশেষ করে আউযুবিল্লাহ পুরোটা পড়া। একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে সালাতে দাঁড়িয়ে যাওয়া। যখন খুব রাগ হবে সালাতে দাঁড়িয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে নিতে পারেন এতে রাগ অনেকটা কমে যাওয়া সম্ভাবনা থাকবে ইনশাআল্লাহ।
অজু করে নিজেকে পবিত্র রাখতে পারেন যেহেতু অজু করতে কিছুটা সময় লাগবে কিছুক্ষণ যেহেতু চুপ থাকবেন তাতে আপনার রাগ করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি শয়তানের প্রভাব কমতে সাহায্য করে।
কোন কারনে স্ত্রীর স্বামীর উপরে রাগ হলে ক্ষমা করে দিতে পারেন কারণ ক্ষমা একটি মহৎ গুণ এটা আপনার মনকে শান্ত করবে মনকে প্রশান্তি যোগাবে। এর পাশাপাশি আপনি ব্যায়াম করতে পারেন।
ব্যায়াম করলে মানসিক চাপ কমে আসবে মনটা অনেক হালকা হয়ে যাবে দেখবেন রাগ অনেক কমে গেছে। রাগ বাড়িয়ে দেওয়া এটা শয়তানের কাজ তাই সময় আউযুবিল্লাহ পড়া উচিত।
রাগ কমানোর দোয়া এবং রাগ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়-সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
বিশ্বনবী (সাঃ) বলেছেন রাগ আসলে প্রথমেই আউযুবিল্লাহিমিনাশ শাইতানিররাজিম পড়তে থাকবেন। প্রিয় পাঠক বেশি রাগ চলে আসলে আপনি তখন চুপ থাকার চেষ্টা করবেন। অনেকেই রেগে গেলে গড়গড় করে বিভিন্ন ধরনের বাজে কথা বলে, গালিগালাজ করে, যা মোটেও ঠিক নয়।
চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়ে, এই মুহূর্তে আপনি একটু চুপ থাকবেন। বিশ্বনবী (সাঃ) বলেছেন, কেউ যদি রেগে যায় সে যেন চুপ থাকে। আপনি যদি আপনার রাগ থামাতে চান তাহলে আপনাকে দ্বিতীয় যে কাজটা করতে হবে সেটা হলো চুপ থাকা অর্থাৎ আপনাকে চুপ থাকতে হবে।
আপনি রেগে গেলে আপনার কার্যক্রম কমিয়ে দিন। আপনি যদি দাঁড়িয়ে থেকে রেগে যান তাহলে কিছুক্ষণের জন্য হলেও বসে থাকবেন। বসে যাওয়ার পরেও যদি রাগ কমে না যায়, আপনি শুয়ে যাবেন। তারপরেও যদি আপনার রাগ না কমে তাহলে ঠান্ডা পানি দিয়ে অজু করে নিবেন।
মনে রাখতে হবে রাগ আসে শয়তান থেকে। রাগ এনে দেয় শয়তান। শয়তান তৈরি আগুন দিয়ে, আর আগুন নিভায় পানি দিয়ে। এজন্য তোমাদের মধ্যে যদি কেউ রেগে যায় সে যেন ঠান্ডা পানি দিয়ে ওযু করে নেয়। তার রাগ ঠান্ডা করে দেবে আল্লাহ। সুবহানাল্লাহ
স্বামী যদি ছোটখাটো ব্যাপারে বা সামান্য ব্যাপারে রেগে যায় আর সেই রাগের পেছনে যদি স্ত্রীর কোনরকম হাত না থাকে তাহলে স্ত্রীদের চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। কারণ এটার দায়ভার আপনার উপরে আসবে না। যদি আপনি কোন ভুল ত্রুটি না করে থাকেন।
তারপরেও একজন স্ত্রী হিসেবে স্বামীর রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করতে হবে। এখন কিছু রোমান্টিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব, যা মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। স্ত্রীকে মনে করতে হবে যে, সে তার স্বামীর অধীনে, এই অধীনে থাকা মনে করার মধ্য দিয়েই সংসারে বা পরিবারে শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।
অপরদিকে স্ত্রী যদি তার স্বামী কে অভিভাবক হিসেবে মনে করে বা মেনে নেয় তাহলে পরিবারে বা সংসারের সুখ শান্তি বজায় থাকবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্বামীর রাগ সহ্য করার মত ক্ষমতা থাকতে হবে অনেক ক্ষেত্রে একজন স্ত্রীকে ধৈর্যশীল হতে হবে। স্ত্রী ধৈর্যশীল হলে পরিবারের বন্ধন আরো মজবুত হয়।
তাই স্বামী রেগে গেলে, স্ত্রীর রাগ না করে ধৈর্য ধরে তার রাগ কমিয়ে আনার চেষ্টা করা উচিত। যদি হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়াই রেগে যায় আপনার স্বামী তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধরে চুপ থাকতে হবে, কিন্তু আপনি যদি চুপ না থেকে তর্ক করেন তাহলে পরিস্থিতি আর স্বাভাবিক থাকবে না।
তখন আপনি যদি চুপ থাকেন তাহলে দেখবেন কিছুক্ষণ পরে তার রাগ অভিমান কমে যাবে। আপনি যদি এই মুহূর্তে তর্ক করেন তাহলে সে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে অঘটনা ঘটাতে পারে সে নিজের ক্ষতি করতে পারে বা আপনার গায়ে হাত তুলতে পারে।
দাম্পত্য জীবনে যখন প্রচন্ড রাগারাগি ঝগড়াঝাটি তৈরি হবে তখন উচিত হবে পরিস্থিতিকে শান্ত করার জন্য যেকোনো একজনকে ছাড় দেওয়া কারণ দুজনার একজনও যদি ছাড় না দেয় তাহলে পরিস্থিত ভয়ংকর ভাবে খারাপ দিকে চলে যাবে।
তাই যে কোন একজনকে ধৈর্যশীল হতে হবে এবং ছাড় দিতে হবে সে মানসিকতা তৈরি করতে হবে। স্বামীর রাগ যখন কমে যাবে তখন দেখবেন যে, সে অনুতপ্ত হবে।
স্বামী রেগে যাওয়ার সময় স্ত্রী যে চুপ ছিলেন বা তর্ক করেন নাই তার জন্য পারিবারিক ও বৈবাহিক জীবনে স্ত্রীর প্রতি আরো ভালোবাসা স্বামীর বেড়ে যাবে।
স্ত্রী যখন রেগে যাবে প্রিয় ভাইয়েরা আমার আপনারা উত্তেজিত না হয়ে মাথা ঠান্ডা রাখুন নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন কারণ স্ত্রী যখন রেখে যায় তার সাথে সাথে আপনিও যদি রেগে যান তাহলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে যার ফলস্বরূপ ঘটতে পারে অনেক খারাপ কিছু।
আপনাকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে যে কেন আপনার স্ত্রী আপনার উপরে রেগে যাচ্ছে আপনি যদি কারণগুলো আইডেন্টিফাই করতে পারেন, এবং তার পছন্দমত চলার চেষ্টা করতে পারেন তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে সে শান্ত হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ।
আপনার স্ত্রী যখন রেগে যাবে তখন তার কথা ধৈর্য ধরে শুনতে থাকুন যদিও তার কথা শুনে অনেক রাগ হতে পারে তারপরও চুপ করে শুনতে থাকুন।
একপর্যায়ে সে নিজেই রাগ করে কথা বলতে বলতে থেমে যাবে, যদি আপনার দোষ না থাকে রাগ কমে গেলে সে অনুতপ্ত হবে এবং স্বাভাবিকভাবে আপনার সাথে কিছু সময় পর কথা বলতে শুরু করবে।
এর ফলে আপনার প্রতি অতি বিশ্বাস এবং গভীর ভালোবাসা তৈরি হবে ইনশাল্লাহ। স্ত্রী রেগে যাওয়ার সময় তার প্রশংসা করতে পারেন যেমন বলতে পারেন তুমি রেগে গেলে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগে দেখবেন নিমিষেই তার রাগ কমে গেছে।
স্ত্রীর রাগ হলে নিজে রাগ না করে, একটু ভালোবাসা দেখান দেখবেন যে মন নরম হয়ে গেছে এবং আপনাকে ভালবাসতে বাধ্য। সাধারণত প্রচন্ড মানসিক চাপ থেকে রাগের সৃষ্টি হয়। তাই স্ত্রীকে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করুন বিশেষ করে যখন রেগে যাবে তখন তাকে আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করুন।
এমন কিছু করুন যাতে সে রাগের পরিবর্তে হেসে ওঠে। তাকে বিশেষ কোনো মুহূর্তে বিশেষ কোন দিনে গিফট করতে পারেন, তাকে সারপ্রাইজ দিতে পারেন এ ছোট ছোট আনন্দ গুলো আপনাদের ভালোবাসাকে গভীর করবে।
যদি আপনার কোন ভুলের কারণে স্ত্রী রেগে যায় তবে নিজের ভুল স্বীকার করে স্ত্রীর কাছে ভুল স্বীকার করলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন মনটা ভালো হয়ে যাবে, রাগও কমে যাবে।
স্ত্রীর রাগ কমানোর উপায়-সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
স্ত্রী যখন রেগে যাবে প্রিয় ভাইয়েরা আমার আপনারা উত্তেজিত না হয়ে মাথা ঠান্ডা রাখুন নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন কারণ স্ত্রী যখন রেখে যায় তার সাথে সাথে আপনিও যদি রেগে যান তাহলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে যার ফলস্বরূপ ঘটতে পারে অনেক খারাপ কিছু।
আপনাকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে যে কেন আপনার স্ত্রী আপনার উপরে রেগে যাচ্ছে আপনি যদি কারণগুলো আইডেন্টিফাই করতে পারেন, এবং তার পছন্দমত চলার চেষ্টা করতে পারেন তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে সে শান্ত হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ।
আপনার স্ত্রী যখন রেগে যাবে তখন তার কথা ধৈর্য ধরে শুনতে থাকুন যদিও তার কথা শুনে অনেক রাগ হতে পারে তারপরও চুপ করে শুনতে থাকুন, একপর্যায়ে সে নিজেই রাগ করে কথা বলতে বলতে থেমে যাবে।
যদি আপনার দোষ না থাকে রাগ কমে গেলে সে অনুতপ্ত হবে এবং স্বাভাবিকভাবে আপনার সাথে কিছু সময় পর কথা বলতে শুরু করবে।
এর ফলে আপনার প্রতি অতি বিশ্বাস এবং গভীর ভালোবাসা তৈরি হবে ইনশাল্লাহ। স্ত্রী রেগে যাওয়ার সময় তার প্রশংসা করতে পারেন যেমন বলতে পারেন তুমি রেগে গেলে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগে দেখবেন নিমিষেই তার রাগ কমে গেছে।
স্ত্রীর রাগ হলে নিজে রাগ না করে, একটু ভালোবাসা দেখান দেখবেন যে মন নরম হয়ে গেছে এবং আপনাকে ভালবাসতে বাধ্য। সাধারণত প্রচন্ড মানসিক চাপ থেকে রাগের সৃষ্টি হয়। তাই স্ত্রীকে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করুন বিশেষ করে যখন রেগে যাবে তখন তাকে আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করুন।
এমন কিছু করুন যাতে সে রাগের পরিবর্তে হেসে ওঠে। তাকে বিশেষ কোনো মুহূর্তে বিশেষ কোন দিনে গিফট করতে পারেন, তাকে সারপ্রাইজ দিতে পারেন এ ছোট ছোট আনন্দ গুলো আপনাদের ভালোবাসাকে গভীর করবে।
যদি আপনার কোন ভুলের কারণে স্ত্রী রেগে যায় তবে নিজের ভুল স্বীকার করে স্ত্রীর কাছে ভুল স্বীকার করলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন মনটা ভালো হয়ে যাবে, রাগও কমে যাবে।
রাগ কমানোর উপায় এবং স্বামীর রাগ কমানোর দোয়া-সম্পর্কে জেনে নিন
কেউ যদি কোন কারণ ছাড়াই বা খুবই সামান্য ব্যাপারে অনেক বেশি রাগ দেখায়, সেটি তার জন্য সামাজিকভাবে এবং ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
রাগকে যদি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে চাই সবার আগে আমাদেরকে জানতে হবে যে আমরা কেন রাগ করি, কারণ সবাই একই বিষয় নিয়ে কিন্তু রাগ করে না।
রাগ করার ধরন এক একজনের এক এক রকম কেউ অনেক বেশি কিছু ঘটে গেলে রাগ দেখায় আবার কেউ অনেক সহজ বা সামান্য বিষয় নিয়েও প্রচন্ড রাগ দেখায় বা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর ফলে আপনাকে বুঝতে হবে যে, আপনি কি কি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
আপনি যখন রেগে যাবেন তখন সহজ একটি উপায় হল রাগ কমানোর জন্য, সেটা হচ্ছে যে স্থানে আপনি অতিরিক্ত রেগে যাচ্ছেন ঐ স্থান আপনাকে প্রথমে ত্যাগ করতে হবে বা ঐ স্থান থেকে সামান্য একটু দূরে সরে যান।
অর্থাৎ নিজেকে একটু অন্য জায়গায় সরে নেওয়া এবং নিজেকে একটু আলাদাভাবে একা সময় দেওয়া তার ফলেও দেখা যেতে পারে আপনার রাগটা কিছুটা কমে যেতে পারে। কারণ রাগের মাথায় আমরা অনেক সময় এমন কিছু কথা বলে থাকি পরে আবার মনে হয় যখন রাগটা কমে যায়।
যে এই কথাটা বলাটা আসলে আমার ঠিক হয়নি, তাই নিজেকে একটু সময় দেওয়ার চেষ্টা করবেন অতিরিক্ত রেগে যাবেন।
বিশ্বনবী (সাঃ) বলেছেন রাগ আসলে প্রথমেই আউযুবিল্লাহিমিনাশ শাইতানিররাজিম পড়তে থাকবেন। প্রিয় পাঠক বেশি রাগ চলে আসলে আপনি তখন চুপ থাকার চেষ্টা করবেন।
স্বামীর রাগ ভাঙ্গানোর উপায়-সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
স্বামী যদি ছোটখাটো ব্যাপারে বা সামান্য ব্যাপারে রেগে যায় আর সেই রাগের পেছনে যদি স্ত্রীর কোনরকম হাত না থাকে তাহলে স্ত্রীদের চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। কারণ এটার দায়ভার আপনার উপরে আসবে না। যদি আপনি কোন ভুল ত্রুটি না করে থাকেন।
তারপরেও একজন স্ত্রী হিসেবে স্বামীর রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করতে হবে। এখন কিছু রোমান্টিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব, যা মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। স্ত্রীকে মনে করতে হবে যে, সে তার স্বামীর অধীনে, এই অধীনে থাকা মনে করার মধ্য দিয়েই সংসারে বা পরিবারে শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।
আরো পড়ুনঃ টেনশন দূর করার কার্যকরী উপায়
স্ত্রী যদি তার স্বামী কে অভিভাবক হিসেবে মনে করে বা মেনে নেয় তাহলে পরিবারে বা সংসারের সুখ শান্তি বজায় থাকবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্বামীর রাগ সহ্য করার মত ক্ষমতা থাকতে হবে অনেক ক্ষেত্রে একজন স্ত্রীকে ধৈর্যশীল হতে হবে। স্ত্রী ধৈর্যশীল হলে পরিবারের বন্ধন আরো মজবুত হয়।
তাই স্বামী রেগে গেলে, স্ত্রীর রাগ না করে ধৈর্য ধরে তার রাগ কমিয়ে আনার চেষ্টা করা উচিত। যদি হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়াই রেগে যায় আপনার স্বামী তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধরে চুপ থাকতে হবে, কিন্তু আপনি যদি চুপ না থেকে তর্ক করেন তাহলে পরিস্থিতি আর স্বাভাবিক থাকবে না।
তখন আপনি যদি চুপ থাকেন তাহলে দেখবেন কিছুক্ষণ পরে তার রাগ অভিমান কমে যাবে। আপনি যদি এই মুহূর্তে তর্ক করেন তাহলে সে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে অঘটনা ঘটাতে পারে সে নিজের ক্ষতি করতে পারে বা আপনার গায়ে হাত তুলতে পারে।
দাম্পত্য জীবনে যখন প্রচন্ড রাগারাগি ঝগড়াঝাটি তৈরি হবে তখন উচিত হবে পরিস্থিতিকে শান্ত করার জন্য যেকোনো একজনকে ছাড় দেওয়া কারণ দুজনার একজনও যদি ছাড় না দেয় তাহলে পরিস্থিত ভয়ংকর ভাবে খারাপ দিকে চলে যাবে।
তাই যে কোন একজনকে ধৈর্যশীল হতে হবে এবং ছাড় দিতে হবে সে মানসিকতা তৈরি করতে হবে। স্বামীর রাগ যখন কমে যাবে তখন দেখবেন যে, সে অনুতপ্ত হবে।
স্বামী রেগে যাওয়ার সময় স্ত্রী যে চুপ ছিলেন বা তর্ক করেন নাই তার জন্য পারিবারিক ও বৈবাহিক জীবনে স্ত্রীর প্রতি আরো ভালোবাসা স্বামীর বেড়ে যাবে।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা যারা এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়েছেন আশা করি আপনারা রাগ কমানোর বিভিন্ন টিপস সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন পাশাপাশি উপকৃত হয়েছেন।
এ ধরনের নিয়মিত আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করতে থাকুন। আপনাদের সকলের মঙ্গল কামনা করে আজকের মত শেষ করছি। ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url