দেহের অবাঞ্চিত লোম অপসারণের নিরাপদ কার্যকারী উপায়
প্রিয় পাঠক এই পোষ্টটিতে দেহের অবন্তিত লোম অপসারণের নিরাপদ উপায়, অবাঞ্ছিত লোম দূর করার ঘরোয়া উপায়, গোপনাঙ্গের লোম অপসারণের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি এবং নারীর শরীরে অবাঞ্ছিত লোম কমিয়ে আনার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
আপনারা যারা কিভাবে শরীরের অবাঞ্ছিত লোম অপসারণ করা যায় সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহে তাদেরকে আজকেরে আর্টিকেলের স্বাগতম।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে অবাঞ্ছিত লোম দেখা যায় অনেক নারীর গালে, গোঁফে অবাঞ্ছিত লোক দেখতে পাওয়া যায়, যা খুবই বিরক্তিকর এবং অস্বস্তিকর একটা বিষয় আমাদের মানব জীবনে। এই সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়ার জন্য আপনারা অনেকে ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন।
আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি শরীরের অবাঞ্ছিত লোম কিভাবে অপসারণ করা যায় সে সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন। আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন এবং সমস্যার সমাধান পাবেন। তাই আর দেরি না করে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন কারণ আপনাদের জন্যই আজকের আর্টিকেলটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ করা হয়েছে।
দেহের অবাঞ্চিত লোম অপসারণের নিরাপদ কার্যকারী উপায় জানুন
সৌন্দর্যহানির এক বড় কারণ মুখের অবাঞ্চিত লোম। যে কারণে সুন্দর মুখ ও হয়ে ওঠে অসুন্দর।লোমহীন ঝকঝকে ত্বক পেতে কে না চায়। আর অবাঞ্চিত লোম অপসারণের জন্য অনেকেই ওয়াক্সিং, থ্রেডিং, শেভিং বা ইলেক্ট্রোলাইসিসের মতো পদ্ধতি গুলো করে থাকেন।
তবে পদ্ধতিগুলো ত্বকের ক্ষতি করে ত্বককে করে ক্রমশ রুক্ষ। এই লোম অপসারণের বেশ কিছু উপায় রয়েছে তার মধ্যে প্রাকৃতিক উপায় গুলো বেশি ভালো।মুখে সৌন্দর্য বাড়াতে অনেকে সুগার সিরাপ কিংবা লেজার করে থাকেন তবে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
তাই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে এমন পদ্ধতি অনুসরণ না করে নিরাপদ উপায়ে লোম অপসারণ করা উচিত।অবাঞ্ছিত লোম দূর করার নিরাপদ কিছু উপায় রয়েছে সেগুলো হল:
থ্রেডিং: পার্লারে সুতার সাহায্যের লোম অপসারণ করার পদ্ধতিকে বলা হয় থ্রেডিং।
প্লাক: এই পদ্ধতিতে একটি চিন্তা সাহায্যে প্রথমে আইব্রোপ্লেক করে নিতে পারেন এরপর ধীরে ধীরে প্লাগ করুন নাকের দুপাশও ঠোঁটের অংশ। এরপর থুতনি ও গাল ধীরে ধীরে চিমটার সাহায্য তুলে ফেলুন।
রসুনের রস: তুলার সাহায্যে অবাঞ্ছিত লোমের অংশে লাগান। 10 মিনিট পর ভালো ব্র্যান্ডের কোন ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তিন সপ্তাহে মুখের সেসব অংশের লোমের পরিমাণ কমতে শুরু করবে।
এছাড়াও ঘন ঘন স্ক্রাব ও ফেসিয়াল করলে মুখের লোমের পরিমাণ কমে আসে। অপ্রয়নের লোম ত্বক থেকে দূরে করতে উপায় কাজে লাগাতে পারেন।
অবাঞ্ছিত লোম দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে নেওয়া যাক
ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার জন্য পার্লারে যাওয়ার সময় যাদের নেই তারা ঘরোয়া বা প্রাকৃতিক উপায়ে এই লোম অপসারণ করতে পারেন। এর ফলে ত্বকের কোন ক্ষতিও হবে না আর ত্বক থাকবে কোমল মসৃণ আর ঝকঝকে।
* কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ চিনি মিশিয়ে নিন। চিনি গলে গেলে এর সাথে যুক্ত করুন এক চিমটি হলুদ, এক চা চামচ নারিকেল তেল, আর 2 চা চামচ আটা। এবার সমস্ত উপকরণগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিন যদি বেশি পাতলা লাগে তাহলে আরেকটু আটা দিন।
আর বেশি ঘন হলে অল্প পানি মেশাতে পারেন। এমন ভাবে গোলে নিন যাতে সহজে মুখে লাগানো সম্ভব হয়।
* ত্বক ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নিন। তোয়ালে দিয়ে মুছে শুকনা মুখে লাগিয়ে নিন এই ফেসপ্যাক বা মিশ্রণটি। চাইলে মুখের যে অংশের লম্ব বেশি থাকে সেখানে লাগাতে পারেন অথবা পড়ে মুখেও লাগিয়ে নিতে পারেন।
১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন শুকিয়ে গেলে তোয়ালে সামান্য ভিজিয়ে লোম থেকে উপরে অর্থাৎ লোমের উল্টোদিকে মুছে নিন।
সপ্তাহে একদিন এই প্যাক ব্যবহার করুন মুখের লোম ধীরে ধীরে কমে যাবে। একই সঙ্গে ত্বকে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে দেয় এবং টেন বারদে পড়া দাগ দূর করে তাকে উজ্জ্বলতা এনে দেয়। চাইলে ফেসপ্যাকের সাথে সামান্য কফি মিশিয়ে নিতে পারেন।
* অ্যালোভেরার সাথে মধু মিশিয়ে গরম করুন। উষ্ণ গরম হলে লোমযুক্ত অংশে লাগান। এবার একটি ওয়ার্ক স্ট্রিট দিয়ে ওই স্থানে লাগান এবং চুল যেদিকে বৃদ্ধি পায় তার বিপরীত দিকে টানুন।
ঘরোয়া উপায় ওয়ার্ক করার জন্য খুবই সহজ এবং স্বাস্থ্যকর একটি উপায়। মধু এবং পাতিলেবু আপনার গোপনাঙ্গের ওয়াক্স হিসেবে কাজ করে।
* মধু এবং ওটমিল দিয়ে গোপনাঙ্গের চুল পরিষ্কার করা সম্ভব। এই দুটো একসাথে মিশিয়ে গরম করুন এই মিশ্রণ ঘরোয়াক্স হিসেবে ব্যবহার করুন এবং আপনার গোপনাঙ্গে পরিষ্কার রাখুন।
* কলা ও উঠমিল স্ক্রাব এর ব্যবহার করে অবন্তিত লুম তোলা সম্ভাব এসে অংশকে কোমল করাও সম্ভব। ওট মিল প্রাকৃতিক ক্লিনজার রূপে কাজ করে এবং ব্যবহারের পর তাকে সুন্দর করে তোলে।
একটি পাকা কলার সঙ্গে ২ চা চামচ মিলমিশন ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি উপযুক্ত জায়গায় লাগাতে হবে এবং তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন প্রতি সপ্তাহে একবার এটি করুন।
গোপনাঙ্গের লোম অপসারণের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি কোনটি জানুন
গোপনাঙ্গের লোম আমাদের শরীরেরই অংশ। ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসেবে গোপনাঙ্গের লোম নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত তাই এর সঠিক ও নিরাপদ উপায় গুলো আমাদের সকলেরই জানা উচিত।
পূর্তি বয়সে যখন আমাদের শরীরের গোপনাঙ্গের লোম প্রথম দেখা দেয় অনেক কিশোর কিশোরী ব্যাপারটা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান না থাকার কারণে নাবিদ সমস্যার সম্মুখীন হয়। তখন বাচ্চারা লজ্জায় বা বিব্রত হয় ধমক খাওয়ার ভয়ে এ সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন বড়দের করতে ভয় পান।
আজকাল বাজারে গোপন অঙ্গের লোম পরিস্কারের জন্য খুব ভালো কিছু সরঞ্জামাদি পাওয়া যায়। যেমন: রেজার, ভীট, ওয়াক্সিং, স্টিমার এদের মধ্যে সবই কার্যকর পদ্ধতি।
গোপনাঙ্গের লোম শরীরের অন্য অংশের লোম থেকে তুলনামূলকভাবে শক্ত হয় বিধায় গোসল করার পর এগুলো পরিষ্কার করার সুবিধা জনক এতে লোমগুলো নরম হয় এবং কাটতে গেলে শরীরের স্নায়ুর উপর চাপ কম পড়ে।
এক্ষেত্রে সাবান বা সেভিংস জেলের ব্যবহার আপনাকে স্বাচ্ছন্দও দিতে পারে। মহিলাদের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ক্ষেত্রে ভিট জাতীয় হেয়ার রিমুভাল ক্রিম এর ব্যবহারও বেশ জনপ্রিয়। তবে ছেলেদের ক্ষেত্রে রেজার ইউজ করতে বেশি দেখা যায়।
নারীর শরীরে অবাঞ্ছিত লোম কমিয়ে আনার ৪টি সহজ উপায় জেনে নিন
নারীর শরীরে অবাঞ্চিত লোমের সমস্যা হতে পারে। অনিয়মিত মাসিক, স্থূলতা আর শরীরের বিভিন্ন স্থানে অবাঞ্চিত লোম বেড়ে যাওয়ার সমস্যা নিয়ে অনেকে চিকিৎসকের কাছে যান । ঠোঁটের ওপর, চিবুক, বুক, পেটে কখনো কালো বা একটু ঘনলোম দেখা দেয়।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে হারসুটিজম বলা হয়। বলা হয় ১৫-৪৫ বছর বয়সী নারীদের ৫ থেকে ১০% এতে আক্রান্ত হন।
পুরুষের শরীরে অল্প পরিমাণ ইস্ট্রোজেন ও নারীর রক্তে অল্প পরিমাণে টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকে। কোনো কারণে এ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে কিছু সমস্যা দেখা দেয় এমনই এক সমস্যা শরীরের বিভিন্ন স্থানে অবাঞ্চিত লোম গজানো।
থাইরয়েড, প্রোল্যাকটিন, বা টেরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতার জন্য শরীরে অবাঞ্ছিত লোম দেখা যায়। আবার ডিম বাসায় বা অন্য কোন হরমোন গ্রন্থির টিউমার হলেও তা থেকে প্রচুর পরিমাণে টেস্টোস্টেরন নিঃসৃত হয়। ফলে অনেক বেশি পরিমাণ লোম শরীরে দেখা যায়।
হারসুটিজম থেকে হতে পারে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল, ফ্যাটি লিভার। ঋতুচক্র অনিয়মিত বা বন্ধ হতে পারে। দীর্ঘদিন মাসিক বন্ধ থাকলে জরায়ু ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেক সময় অতিরিক্ত ব্রণ পুরুষের মাথায় টাক পড়া বা মাথা দুপাশ থেকে চুল পড়ে যেতে পারে।
চিকিৎসার একটি অপরিহার্য অঙ্গ হচ্ছে খাদ্যাভাস ও জীবনযাপন পদ্ধতির পরিবর্তন। নারীর শরীরে অবাঞ্ছিত লোম কমিয়ে আনার চারটি উপায় নিম্নে বর্ণনা করা হলো:
- প্রতিদিন আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটতে হবে
- ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত, উচ্চ শর্করাযুক্ত তৈলাক্ত খাবার বন্ধ করতে হবে। প্রাকৃতিক ও প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল, মাছ মাংস, দুধ, ডিম পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে।
- কিছু ক্রিম বা লেজার পদ্ধতিও ব্যবহৃত হয়
- অনেক সময় PCOS হলে মেটফরমিন ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। এটি মূলত ডায়াবেটিসের ওষুধ তাই অনেকে বিভ্রান্ত হন। কিন্তু এ রোগী ইনসুলিন ও কার্যকারিতা বা রেজিস্ট্যান্স থাকে সেজন্য মেটফরমিন ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া এনটি এন্ড্রোজেন বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ব্যবহার করা হয়।
মেয়েদের মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানুন
সেভিং, লেজার থেরাপি বা ওয়াক্সিং ছাড়া ও প্রাকৃতিক উপায়ে এ লোম অপসারণ করা যায়। তবে এসবের চেয়ে ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েও কাজটা করা সম্ভব। মুখের লোম স্বাভাবিক একটি বিষয়। তবে অনেকের হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে বেশি লোম হয়ে থাকে।
যাকে বলে হারসিটিজম। এছাড়া বংশধারার কারণে ও দেহে ও মুখে লোমের পরিমাণ নির্ভর করে। কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
নিম্নে অবাঞ্ছিত লোম দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
* চিনি ও লেবুর রস-দুই টেবিল চা চামচ চিনির সাথে লেবুর রস ও আধা কাপ পানি মিশিয়ে ফুটিয়ে ঠান্ডা করতে হবে। যেখানে যেখানে লোম আছে সেখানে লাগিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট অপেক্ষার পর পানি দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘষে ধুয়ে ফেলতে হবে।
* লেবু ও মধু-এক টেবিল চামচ মধু, 2 টেবিল চামচ চিনি ও লেবুর রস মিশিয়ে তিন মিনিট ফুটাতে হবে। এ সময় ধীরে ধীরে নাড়তে হবে যদি বেশি ঘন হয়ে যায় তবে পানি দিয়ে পাতলা করে পেট তৈরি করতে হবে।
ঠান্ডা হওয়ার পর অবাঞ্ছিত লোমের অংশে লাগাতে হবে এটা প্রাকৃতিক ওয়াক্স হিসেবে কাজ করে। তাই ওয়াক্স স্ট্রীপ দিয়ে লোম উঠার বিপরীতে টেনে তুলতে হবে।
আরো পড়ুনঃ প্রিয় মানুষের রাগ ভাঙ্গানোর কার্যকারী উপায়
ডিমের সাদা অংশ ও চালের আটা-বাটিতে ডিমের সাদা অংশ, এক টেবিল চামচ চিনি ও আধা চা চামচ চালের আটা মিশে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে অবাঞ্ছিত লোমের অংশে মেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট শুকানোর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
এরপর লোম ওঠার বিপরীত দিকে শুকিয়ে যাওয়া মিশ্রণটা ধীরে ধীরে টেনে তুলে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
* ওটস এবং কলা-দুই টেবিল চামচ ওটস ব্লেন্ডারে গুড়া করে নিতে হবে। এটি এক্সফলিয়েন্ট হিসেবে ভালো কাজ করে। এর সঙ্গে একটি পাকা কলা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে লোম যুক্ত স্থানে মেখে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে 15 মিনিট মালিশ করার পর পানি দিয়ে আলতো ভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে।
* পেঁপে ও হলুদ-পেঁপের সঙ্গে এক চিমটি হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মালিশ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এসব উপাদান সরাসরি মাথার আগে প্যাঁচ টেস্ট করে নেয়া জরুরি যাতে ত্বকের প্রধান থেকে প্রতিহত করা যায়।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আমি আশা করি আপনারা মানুষের শরীরের অবাঞ্ছিত লোন কিভাবে অপসারণ করা যায় বিভিন্ন অঙ্গের সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন এবং কোনটি বেশি সহজ এবং কার্যকরী সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
পাশাপাশি আমি আশা করি আপনারা অনেক বেশি উপকৃত হয়েছেন। কারণ আজকের আর্টিকেলটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ ছিল। এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন।
আবার দেখা হবে নতুন কোনো আর্টিকে গেলে সে পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকুন। সবশেষে আমি আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্যতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url