ছোলা বুটের উপকারিতা কি সে সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে ছোলা বুটের উপকারিতা কি, কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা, সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা, এবং সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। এ সম্পর্কে জানতে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
তাই আপনারা যারা ছোলা বুটের পুষ্টিকর উপাদান এবং এর গুনাগুন সম্পর্কে জানতে আগ্রহে থাকলে, আজকের আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা অনেকেই ছোলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে বা কিভাবে ছোলা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায় সে সম্পর্কে জানতে ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। আমরা আমাদের প্রতিনিয়ত খাবারের তালিকায় সঠিক পুষ্টিগুণ পরিমাণ মতো পাওয়ার জন্য ছোলা খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আমরা বিভিন্নভাবে ছোলা বুট খেতে পারি। তবে কিছু উপায় অনেক বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ধৈর্য সহকারে পড়ুন। কারণ এ সম্পর্কে আর্টিকেলটি অনেক বেশি ইনফরমেটিভ হবে।
আপনাদের এসব দিক বিবেচনা করে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য লেখা। আশা করি আপনার উপকৃত হবেন। তাই মনোযোগ দিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।
ছোলা বুটের উপকারিতা কি সে সম্পর্কে জেনে নিন
ছোলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবে না। মোটামুটি আমরা সবাই জানি ছোলার উপকারিতা সম্পর্কে। শরীরের জন্য কাঁচা ছোলা অনেক বেশি উপকারী। ছোলা আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি। ছোলা বুট ডাল হিসাবে খাওয়া যেতে পারে যেটা খেতে অনেক সুস্বাদু।
নিয়মিত ছোলা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা যদি প্রতিনিয়ত ছোলা খায় তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ছোলা ক্যান্সার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত নিয়মমাফিক পরিমাণ মতো ছোলা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে কোলেস্টেরলের মাত্রা রক্তে কমাতে সহায়তা করবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দারুন কার্যকর।
আমাদের দেশে ডায়াবেটিস রোগের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে অধিক খাদ্য গ্রহণ এবং ভেজাল খাদ্য গ্রহণের ফলে এবং শরীর চর্চা না করার কারণে বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগ অনেক বেশি মাত্রায় দেখা যায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা অনেক বেশি উপকারী তাই খাবারের তালিকায় নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা ছোলা বা সিদ্ধ ছোলা বা বিভিন্নভাবে খেতে পারেন নিয়মিত অভ্যাস তৈরি করুন। এর আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা রয়েছে।
বিশেষ করে বিবাহিত যারা রয়েছেন তারা যদি নিয়মিত খালি পেটে বা ভরা পেটেই হোক ছোলা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন তাহলে যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে দারুল কার্যকর ভূমিকা রাখে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যথা বিশেষ করে মেরুদন্ডের ব্যথা দূর করতে ছোলা গুরুত্ব অপরিসীম।
আমাদের অনেকেরই হাতের তালু পায়ের তালু জ্বালাপোড়া করে বিভিন্ন কারণে হতে পারে এটা তবে নিয়মিত ছোলা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে এ সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন। বিশেষ করে যাদের রক্তে চর্বির পরিমাণ অনেক বেশি তারা নিয়মিত ছোলা খেলে রক্তে চর্বি কমাবে।
অস্থির অস্থির ভাব থাকে আমাদের অনেকের মনে এই অস্থিরতা ভাব দূর করতে এবং মনকে প্রাণবন্ত রাখতে চলা বেশ কার্যকর। শরীরের মধ্যে ইমিউনিটি সিস্টেম বাড়াতে চোলা অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে যা আমাদের পেট কে পরিষ্কার রাখে এবং নিয়মিত ছোলা খাওয়ার ফলে মানব শরীরে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বয়সের মানুষের যে কৃমি সমস্যা সেটা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
ছোলার উপকারিতা আমরা কম বেশি সবাই জানি। অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার হলো ছোলা। ১০০ গ্রাম ছোলাতে প্রায় ৩৮০ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়। ছোলাতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস সহ অসংখ্য উপকারী উপাদান।
যা আমাদের সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ছোলা কে বলা হয় কমপ্লেক্স কার্বন। ছোলা খেলে রক্তে শর্করা হঠাৎ করে বেড়ে যায় না। খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জন্য ছোলা খুবই উপকারী।
যাদের শরীরে এনার্জি কম তারা নিয়মিত ছোলা খেলে শরীরের দ্রুত এনার্জি পাবে। এটা খাবার পর শরীরে দীর্ঘক্ষণ ধরে এনার্জি সাপ্লাই দেয়। ছোলা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটা নিয়মিত খেলে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ছোলা কে সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় । যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে হাইপারটেনশন কোলেস্টেরল বেশি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগছে তারা এই ছোলা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ছোলা কেউ কাঁচা খায় আবার কেউ সিদ্ধ বা ভেজে মসলা দিয়ে রান্না করে খায়।
কিন্তু একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে ছোলা কিভাবে খাওয়া হচ্ছে সেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।ছোলা যদি অনেক বেশি তেল মসলা দিয়ে রান্না করা হয় তাহলে সেটাতে ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হয়ে যাবে। ছোলা তে কম তেল মশলা দিয়ে রান্না করে একটু সালাত মিশিয়ে খেলে সেটা বেশি পুষ্টিকর হবে।
ছোলা কেউ কাঁচা খায় আবার কেউ ভেজে বা সিদ্ধ করে মসলা দিয়ে রান্না করেও খায়। ছোলা পুষ্টিকর খাবার বলে যে ইচ্ছেমতো খাওয়া যাবে তা কিন্তু নয়। মাত্র এক কাপ ছোলা প্রতিদিন খাওয়া যাবে এর বেশি নয়।
এক কাপ ছোলা থাকে 10 থেকে 15 গ্রাম প্রোটিন, নয় থেকে 12 গ্রাম ভদ্র আস, ৩৪ থেকে ৪৫ গ্রাম কার্বোহাইড্র। তাই পরিমাণ মতো খেতে হবে। যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের একেবারেই ছোলা খাওয়া উচিত নয়।
তাই পরিমাণ মতো আমরা যদি নিয়মিত ছোলা বিভিন্ন পন্থায় খেয়ে থাকি তাহলে অবশ্যই আমরা ছোলার পুষ্টিগুণ পরিপূর্ণভাবে পেতে পারি।
কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা-সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
ছোলা অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার। অনেকে কাঁচা ছোলা খেয়ে থাকেন আবার অনেকে ছোলা ভেজে বা সিদ্ধ করে মসলা দিয়ে রান্না করে খেয়ে থাকেন। কাঁচা ছোলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে । কাঁচা ছোলা খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এটা হাই ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কাঁচা ছোলা খেলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে,রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তারা নিয়মিত ছোলা খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত খাদ্য তালিকা ছোলা অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
এটা যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, তাছাড়া রক্তের চর্বি কমায়। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে মেরুদন্ডের ব্যথা দূর হয়, হাত ও পায়ের তালুর জ্বালাপোড়া দূর হয়। কাঁচা ছোলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং এটা কৃমি নাশক হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
নিয়ম করে কাঁচা ছোলা খেলে শরীরে ইমিউনিটি পাওয়ার বৃদ্ধি পায়। কাঁচা ছোলায় বিদ্যমান পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় বা খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয় সেই সাথে দেহে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।
ছোলার আই সো ফ্লাবন ইস্কেমিক স্টকে আক্রান্ত রোগীর ধমনীর কর্ম ক্ষমতা বাড়ায়। ছোলার ফলিক অ্যাসিড গর্ভপাতের ঝুঁকি কমায় এবং রক্তে এলার্জির পরিমাণ কমায়। তাই কম বয়সী নারীদের নিয়মিত কাঁচা ছোলা খাওয়া উচিত।
রান্না করা ছোলার চেয়ে কাঁচা ছোলা ভিটামিন বি এর পরিমাণ বেশি থাকে। যা মস্তিষ্কের সমস্যা হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা এবং বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধ করে।
সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম-সম্পর্কে জেনে নিন
রাতে ছোলা ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে তা কাঁচা খান। কাঁচা ছোলাতে পুষ্টিগুণ বেশি থাকে।ভেজানো ছোলা ফাইবার সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাবার। ছোলা সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে একটু নরম হয়ে এলে খালি পেটে এক মুঠো খেয়ে নেওয়া ভালো।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে অতিরিক্ত ছোলা খেলে ডায়রিয়া সহ অন্যান্য রোগ হতে পারে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো ছোলা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও ইমিউনিটি পাওয়ার বৃদ্ধি পায়।
সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে সারাদিন ধরে কাজ করতে শরীরে যে এনার্জি প্রয়োজন তা সরবরাহ করে থাকে। সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে সেগুলো হলো-ছোলা খাওয়ার পরে আচার খাওয়া যাবেনা, মিষ্টি আচার হলেও না।
ছোলা খাওয়ার পরে আচার খেলে আচারের ভিনেগার দেহে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করবে। সেই সাথে হতে পারে গলা ও বুকে জ্বালা, অম্বলের সমস্যা, এমনকি হার্ট অ্যাটাক ও হতে পারে।
প্রতিদিন ছোলা খেলে কি হয়?-জানুন শতভাগ কার্যকর
ছোলা প্রোটিন সমৃদ্ধ একটি খাবার ।প্রতিদিন ছোলা খেলে শরীরে অনেক উপকার। অনেকেই জিম বা এক্সারসাইজ করেন শরীরকে ফিট বা মোটা করার জন্য এক্ষেত্রে বিভিন্ন খাবারের ন্যায় ছোলা বেশি উপকারী। অর্থাৎ ছোলা বডিকে ফিট রাখতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন ছোলা খেলে স্কিন বা ত্বক ভালো থাকে। বয়স্কের ছাপ দূর করতে ছোলা বেশ উপকারী। যাদের অল্প বয়সে বয়স্কের ছাপ পড়ে গেছে ত্বকে সেটা দূর করে ছোলা। টানা ৩০ দিন ছোলা খেলে চেহারা লাবণ্য ফিরে আসবে। সকালে বাসি পেটে ছোলা খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
নিয়ম করে প্রতিদিন ছোলা খেলে রক্ত কোলেস্টরেল বৃদ্ধি পায় না। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে ছোলা বেশ কার্যকরী। ছোলা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখতে অতুলনীয়। তাই টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ প্রিয় মানুষের রাগ ভাঙ্গানোর নিনজা টেকনিক
তাছাড়া আশ বা ফাইবারযুক্ত এই খাবার খেলে অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয়ে যায়। রাতে অর্ধ মুষ্টি পরিমাণ ছোলা ভিজিয়ে রেখে সকালে সেটা খালিপেটে পানিসহ খেলে ৩০ থেকে ৪৫ দিন এর মধ্যে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
প্রতিদিন ছোলা খাওয়া বেশ উপকার তবে পরিমাণ এর চেয়ে বেশি ছোলা খাওয়া উচিত নয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে -যারা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ছোলা খেয়েছেন তাদের যৌন ও প্রজনন ক্ষমতা যারা সকালে ছোলা খাননি তাদের চাইতে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার উপকারিতা-শরীরের জন্য দারুন কার্যকর
ছোলা এমন একটি খাবার যা কাঁচা ভেজে বা সিদ্ধ করে খাওয়া যায়। তবে কাচা ছোলা হজম হতে দেরি হয়। অনেকক্ষণ চিবিয়ে খেতে হয়। যাদের কাঁচা ছোলা খেতে সমস্যা হয় তারা ছোলা সিদ্ধ করে খেতে পারেন। সিদ্ধ ছোলা সহজে হজম হয়।
যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁচা ছোলা না খেয়ে সিদ্ধ ছোলা খাবেন। ৫০ গ্রাম ছোলা রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে নরম হলে সেটা সিদ্ধ করে লবণ দিয়ে মেখে খেলে এটা খুবই উপকারী। একে তো ছোলা পুষ্টিগুণ অনেক তার ওপর এটা মাছ ও মাংসের চাইতেও দামের সস্তা।
তাই প্রোটিনের বিকল্প হিসেবে তোলার সহায়ক। যদিও ছোলার কাঁচা হিসেবে খেলে উপকার পাওয়া যায় তবে সেটা সব সময় সবার শরীরে শুট করে না। এজন্য সিদ্ধ ছোলা বেশ উপকারী।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা যদি আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ছোলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং আমি আশা করি আপনারা উপকৃত হয়েছেন। যদি কিছুটা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি সকলের সাথে শেয়ার করবেন।
এই ধরনের আর্টিকেল সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকুন। সবশেষে আমি আপনার এবং আপনার পরিবারের মোগল কামনা করে আজকের মত এখানে শেষ করছি। ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url