তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা-তুলসী মানব জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ জেনে নিন
প্রিয় পাঠক এই পোস্টটির মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব তুলসী পাতার উপকারিতা এর অপকারিতা সম্পর্কে পাশাপাশি মানব জীবনে এর কতটা গুরুত্ব রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। যারা তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, তাদেরকে আজকের এই আর্টিকেলে স্বাগতম।
তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
যখন আমরা ছোট ছিলাম তখন আমরা দেখেছি আমাদের মায়েরা তুলসী পাতার রস এর সাথে একটু মধু মিশিয়ে আমাদেরকে খেতে বলতেন। বেশিরভাগ ভাইয়েরা তার সন্তানদেরকে সুস্থ রাখতে এই তুলসী পাতার ব্যবহার করে থাকতেন।
তুলসী পাতার হাজার রকমের উপকারিতা রয়েছে এখনো গবেষকরা তুলসী পাতার নানান উপকারিতা নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা-তুলসী মানব জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ জেনে নিন
তুলসী পাতার উপকারিতার কথা আমরা অনেকেই জানি। অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
কিডনি সুস্থ রাখতেঃ যারা কিডনি সুস্থ রাখতে চান তারা তুলসী পাতা খেতে পারেন। তুলসী পাতা কিডনির বেশ কিছু রোগের সমাধান দিতে পারে। তুলসী পাতার রস প্রতিদিন পান করলে কি দিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।
যদি কি নিতে পাথর হয়ে থাকে টানা ছয় মাস যদি তুলসী পাতার রস খাওয়া যায় তাহলে প্রস্রাবের সাথে তা গোলে বের হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ মেথির উপকারিতা ও পুষ্টিগণ সম্পর্কে জানুন
যৌন দুর্বলতায়ঃ যেসব পুরুষের যৌন দুর্বলতা রয়েছে তাদের জন্য তুলসী গাছের শেখড় খুবই উপকারী। নিয়ম করে মাত্র কয়েকদিন খেলেই এর সমাধান মিলবে। তুলসী পাতার কার্ড এলাচ গুঁড়া এবং মিষ্টি পান করলে শুক্রাণু শক্তিশালী হয়।
এটি অত্যন্ত ইন্দ্রিয় উত্তেজক প্রতিদিন ১ ইঞ্চি পরিমাণ তুলসী পাতার শিকড় পানের সাথে খেলে যৌন দুর্বলতা দূর হয়।
রক্তের শর্করার পরিমাণ সঠিক রাখেঃ তুলসী পাতা রক্তে শর্করার পরিমাণ সঠিক রাখতে সহায়তা করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
টাইপ টু ডায়াবেটিসঃ গবেষকরা বলে টাইপ টু ডায়াবেটিস কমাতে তুলসী পাতা সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তুলসী এন্টি ডায়াবেটিক ওষুধের কাজ করে পাশাপাশি নিয়মিত তুলসী পাতার রস খেলে ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এর উপাদান ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে পাশাপাশি বেস্ট ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পেতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সর্দি কাশিঃ যাদের সর্দি কাশির সমস্যা রয়েছে এবং ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা তুলসী পাতা খেতে পারেন। জ্বর, সর্দি, খুসখুসে, কাশি গলা ব্যথায় তুলসী পাতার রস চা করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেঃ যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম অর্থাৎ ইমিউনিটি সিস্টেম যাদের শরীরের কম তারা তুলসী পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। অ্যাজমা ফুসফুসের সমস্যা এবং জ্বর সারাতেও তুলসী পাতা বেশ কার্যকারী।
তুলসী পাতা এবং এলাচ পানি ফুটিয়ে সেই পানি পান করলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ক্ষতস্থানে ব্যবহারঃ তুলসী পাতার রস ক্ষতস্থানে বেটে ব্যবহার করলে তা দ্রুত শুকিয়ে যায়। এত উপকারী তুলসী পাতা সবার জন্য উপকারী হলেও অনেকের জন্য উপকারী আবার নাও হতে পারে।
তুলসী পাতার রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে যারা রক্ত পাতলা করার ওষুধ খেয়ে থাকেন তারা তুলসী পাতা ব্যবহার করতে পারেন তবে সে ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়া যাবেনা। ওরা একসাথে যদি ওষুধ এবং তুলসী পাতা ব্যবহার করেন তাহলে বড় ধরনের মারাত্মক বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন।
তাই তুলসী পাতা খাওয়ার আগে বুঝে শুনে খেতে হবে। না জেনে তুলসী পাতা খেলে আপনার মারাত্মক বিপদ হতে পারে। তুলসী পাতার রস যেহেতু রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে তাই ডায়াবেটিস রোগী তুলসী পাতার রস এবং ডায়াবেটিসের ওষুধ যদি পাশাপাশি খেতে থাকে।
তাহলে অতিমাত্রায় রক্তের শর্করার পরিমাণ কমে যে বিপদ হতে পারে। আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে তুলসির পাতা খাওয়া উচিত হবে না কেননা গর্ভবতী ও ভ্রূণের জন্য ক্ষতিকর।
তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে - কী ভাবে তুলসি খাওয়া উচিত
তুলসী পাতার গুনের কথা কমবেশি আমরা সবাই জানি। শুধু যে গ্রামাঞ্চলের দিকে তুলসী পাতা বাড়ির উঠানে বা বাহিরে লাগানো হয় তা কিন্তু নয় বর্তমানে মানুষ অনেক স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার কারণে গ্রামাঞ্চলের পাশাপাশি শহর অঞ্চলেও বাসার ছাদে বারান্দায় তবে তুলসী পাতার গাছ লাগানো দেখতে পাওয়া যায়।
প্রিয় পাঠক তুলসী পাতার গুণের কথা বলে শেষ করা যাবেনা, সর্দি-জনিত রোগে, খুশখুসে কাশি এরকম নানান কারণে এ গাছের পাতা খাওয়ানো হয়ে থাকে। অনেকেই আবার চায়ের মতো করে খেয়ে থাকে আবার অনেকে মতে তুলসী পাতা ভেজা ঘি দিয়ে নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা ও স্মৃতিশক্তি বাড়তে নাকি সহায়তা করে।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা
এছাড়াও ডায়রিয়া ভালো হওয়াতে তুলসী পাতা বেশ ভালো কাজ দেয়। আবার অনেকেই গরমকালে যদি না ঘামে তাহলে তুলসী পাতা দিয়ে তার শরীরের ঘাম ঝরানো হয়ে থাকে এসব ক্ষেত্রে তুলসী পাতা প্রতিদিন কমপক্ষে তিন থেকে পাঁচটি খেতে হবে এভাবে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে থাকবে তাহলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
তুলসির কাঁচা পাতা রস বা চিবিয়ে থেকলানোর পর কিছুটা গরম করে চুলকানির সহ বিভিন্ন চর্ম রোগে লাগালে তা ভালো হয়ে যায়। প্রতিদিন তুলসী পাতা খেলে হাড়ের রোগ বা যাদের হৃদরোগ রয়েছে বা মরণব্যাধি রূপ থেকেও রক্ষা পাওয়া যায় এমনটাই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই চায়ের সাথে বা রস করে মধু দিয়ে খেয়ে থাকেন আবার অনেকেই আছেন কাচাই তুলসী পাতা চিবিয়ে খেয়ে থাকেন। এই কাজটি করা যাবে না কারণ তুলসী পাতা অন্য উপায়ে খেলেও কাঁচা একেবারেই চিবিয়ে খাওয়া যাবেনা এটা মোটে উচিত হবে না এটা খুবই মারাত্মক বিপদ হতে পারে।
কারণ তুলসী পাতায় প্রচুর পরিমাণে মার্কারি এবং আয়রন থাকে। সরাসরি চিবিয়ে খেলে তা আপনার মুখের ভেতরের ত্বকে প্রভাব ফেলতে পারে এতে হতে পারে দাঁতের সমস্যা মুখে আলসার বা ক্ষত সারাতে সহায়তা করলেও দাঁত ক্ষয়ের কারণ হতে পারে।
তাই সরাসরি না খেয়ে তুলসী পাতার রস করে অথবা চায়ের সাথে মিশিয়ে খান চিবিয়ে ভুল করেও খাবেন না। তুলসী পাতা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে তাই প্রতিদিন এর সঙ্গী করতে পারেন এই তুলসী পাতা।
রূপচর্চায় তুলসী পাতার উপকারিতা- সুন্দর এবং ঝলমলে ত্বক পেতে তুলসী ফেসপ্যাক
ত্বক ফর্সা করার জন্য বা উজ্জ্বল ত্বক চকচকে ঝলমলে করার জন্য আমরা কত ধরনের ক্রিমিনাল ব্যবহার করি। কিন্তু তারপরও আমাদের ত্বক ততটা উজ্জ্বল হয় না যতটা আমরা আশা করে থাকি। এই ক্রিমগুলোর কার্যকারিতা ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে যতক্ষণ আমরা এই ক্রিম ইউজ করতে থাকি।
যখনই আমরা এই ক্রিম এর ব্যবহার ছেড়ে দিই তখনই আবার আগের মত আমাদের স্কিন টা হয়ে যায়। তো এটা তো আসলে সমাধান হতে পারে না। কিন্তু আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো যে কিভাবে ঘরে বসে থেকে আপনার ত্বক উজ্জ্বল করবেন সেই সম্পর্কে, জানতে মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
আপনারা অনেকে তুলসী পাতা নাম শুনে থেকেছেন প্রায় প্রত্যেকটি বাসাতে সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য তুলসী পাতা আমরা লাগিয়ে থাকি। তুলসী পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা কিন্তু আমাদের নিজেদের ত্বক আরো উজ্জ্বল চকচকে ফর্সা করে তুলতে পারি ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে।
যে কোনো ধরনের সমস্যা থেকেও আমরা তুলসী পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে মুক্তি পেতে পারি। ঘরোয়া উপায়ে তুলসী পাতা দিয়ে ত্বকের নানান সমস্যার সমাধান আপনি নিজেই সারিয়ে তুলতে পারেন। এটি তো শুধু মুখের ত্বকের জন্য কাজ করবে ব্যাপারটা এমনটা নয় আপনার সারা শরীরের বিভিন্ন স্থানের ত্বকের জন্য এটি কার্যকারী।
এক বাটি তুলসী পাতা নিয়ে বেটে তার রস বের করে নিতে হবে এরপরে খানিকটা অলিভ অয়েল তেল মিশাতে হবে। তবে খুব বেশি পরিমাণে দিতে হবে না এরপরে এর সাথে হাফ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। এই তিনটা জিনিস খুব ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে এবং প্রতিদিন কমপক্ষে দিনে দুইবার আপনার ত্বকে লাগাতে হবে।
এর ফলে আপনি কয়েকদিন পরই দেখতে পাবেন যে আপনার দল ধীরে ধীরে মসৃণ সুন্দর উজ্জ্বল ও ফর্সা হতে শুরু করেছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায় কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়ে আপনার তক দীর্ঘদিন যাবত উজ্জ্বলতা ধরে থাকবে।
তুলসী পাতার ব্যবহারে ব্রণ দূর হবে-৭দিনের ব্যবহারে ব্রণের হাত থেকে চিরতরে মুক্তি
ব্রণ হওয়ার জন্য আমাদের লাইফস্টাইল বেশিরভাগ দায়ী। যারা বিশেষ করে অনেক রাত জেগে থাকেন আমার খাদ্যাভ্যাস এলোমেলো তাদের সাধারণত ব্রণ বেশি দেখা যায়। যারা বাইরে বেশি ফ্যাটি ফুড বা রাস্তার খাবারগুলো, তেলে ভাজা খাবার এসব বেশি খেয়ে থাকে তাদের ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
যারা ভিটামিন যুক্ত খাবার ডিম দুধ পুষ্টিকর এই সমস্ত খাবার ঠিকমতো যারা গ্রহণ করছেন না কারণ এ সমস্ত পুষ্টিকর খাবারের রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি মানব শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন গ্রহণ না করলে বা তার ঘাটতি থাকলে অনেক ক্ষেত্রে ব্রণ দেখা যায় প্রচুর পরিমাণে।
আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করা। বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনীর কারণেও ব্রণ হয়ে থাকে। একটি পাত্রে এক কাপ পরিমাণ পানি নিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে এরপর সাত থেকে আটটি তুলসী পাতা দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে হবে।
ব্রণ সারাতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এই তুলসী পাতার। তুলসী পাতা এতটাই কার্যকারী যে চিরদিনের মত ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এমনকি ব্রনের দাগ মুছে ত্বকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এরপর এক চামচ মধু দিতে হবে মধু ত্বকের ব্রণ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
এর উপাদান ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করতে বা উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এরপরে ফুটন্ত পানি পুরস্কার একটি পাত্রে ছেঁকে নিতে হবে তারপরে ঠান্ডা করতে দিতে হবে।
এরপর ৮ থেকে ১০ টি নিমপাতা লাগবে পরিষ্কার করে ধুয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে এর রস বের করে নিতে হবে কারণ নিমপাতা ও ব্রণের দাগ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এরপর মধু মেশানো তুলসী পাতা রস একটি কটন যুক্ত কাপড়ে নিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে।
তারপরে যে স্থানে ব্রণ্ড রয়েছে সেই স্থানে কটনবাটের মাধ্যমে সেই স্থানে নিম পাতা এবং তুলসী পাতার রস লাগিয়ে দিতে হবে। তবে মনে রাখবেন কটনবাটের এক পাশ একবারই ব্যবহার করবেন দ্বিতীয়বার ব্যবহার করবেন না।
এভাবে দেওয়ার পরে শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে তারপর ঠান্ডা পানির মাধ্যমে আলতো করে সেটা উঠিয়ে ফেলতে হবে। প্রথম দিন এই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্রণ টি ছোট করে তৃতীয় দিন থেকে বোনটি আস্তে আস্তে একেবারেই মিশে যাবে এবং এর দাগ দূর হয়ে যাবে।
তবে টানা ৭ দিন প্রতিদিন একবার করে এই রেমিডি ব্যবহার করবেন, তাহলে আপনি চিরতরে ব্রণ ও ব্রণের দাগ থেকে রক্ষা পাবেন।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুগণ এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই তুলসী পাতার গুনাগুন ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং আমি আশা করি আপনি উপকৃত হয়েছেন। এ ধরনের নিয়মিত আর্টিকেল সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে থাকুন। সবশেষে আমি আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করি আজকের মত এখানেই শেষ করছি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url