গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়-
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে সহবাসের কতদিন পর বাচ্চা পেটে আসে, পিরিয়ডের/মাসিকের কতদিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয় এবং মাসিকের কতদিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয় না ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এসব সম্পর্কে জানতে আপনারা প্রায় ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন, তাই আপনাদের সুবিধার্থে এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি। তাই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আমাদের মধ্যে অনেকেই এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে জানে না। সঠিক তথ্য না জানার কারণে অনেক সময় অসুবিধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। তাই এসব সংক্রান্ত বিষয় প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের জানা উচিত। এই পোস্টটিতে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ও প্রেগনেন্সি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
সহবাসের কত দিন পর বাচ্চা পেটে আসে
সহবাসের পরে গর্ভধারণের বিষয়টা একজন মহিলার শারীরিক ক্ষমতার উপরে নির্ভর করে। তবে এখানে একটা বিষয় বুঝতে হবে সহবাস করলেই আপনি যে গর্ভবতী হতে পারেন তা কিন্তু নয়। আপনাকে নিরাপদ সময় গুলো বাদ দিয়ে অনিরাপদ সময় গুলোতে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে।
অর্থাৎ যে সময়ে সহবাস করলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ থাকে সেই সময় আপনাকে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে। বেশিরভাগ মহিলাদের মাসিক সাইকেলের মাঝে মাঝে গর্ভধারণের উপযুক্ত সময় হয়ে থাকে। যদি আপনার এক তারিখে পিরিয়ড হয় আবার ৩০ তারিখে হয় তাহলে ১০ তারিখ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে গর্ভধারণের উপযুক্ত সময়।
এই সময়ের মধ্যে বাচ্চা গর্ভধারণ করলে তার দুই থেকে তিন সপ্তাহ পরে গর্ভধারণের লক্ষণ বুঝতে পারা যায়। এ সময় শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে পারে অন্তত ২/৩ সপ্তাহ তাপমাত্রা বাড়তে পারে। অনেকের তলপেটে হালকা ব্যথা হতে পারে এবং শারীরিক কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।
বেস্ট অনেক ভারী এবং কমল অনুভব হবে, খাবারের স্বাদের পরিবর্তন হতে পারে, গন্ধের পরিবর্তন হতে পারে, মেজাজের পরিবর্তন হতে পারে, বমি হতে পারে এরকম অনেক ধরনের লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায় যদি আপনার প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট হয়। পরবর্তী মাসের মাসিক যদি না হয় তার এক সপ্তাহ পরে প্রেগনেন্সি টেস্ট করাইতে পারেন।
তখন আপনি শিউর হতে পারবেন যে আপনি প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট করেছেন কিনা। অনেক কারণে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে তার মানে এই নয় যে আপনি প্রেগনেন্সি হয়ে গেছেন সেটা নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার শারীরিক অনেক সমস্যা থাকতে পারে প্রজনন অঙ্গের অনেক সমস্যা থাকতে পারে এসব কারণেও এটা হতে পারে।
তখন সাধারণত মাসিক অনিয়মিত হতে দেখা যায়। এমন সমস্যা হলে আপনার অবশ্যই গাইনোকলজিস্ট ডাক্তারকে দেখানো উচিত এবং পরামর্শ নিয়ে সেভাবে চলা উচিত।
আর আপনি যদি প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখেন যে আপনার দুই লাইন দাগ চলে এসেছে তাহলে আপনি শিওর হতে পারেন যে আপনি প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট করেছেন। তবে এসব ক্ষেত্রে সম্পন্ন চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন।
মাসিকের কত দিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয় না
যাদের মাসে নিয়মিত পিরিয়ড হয় তারা পিরিয়ডের এই টাইমটাকে তিনটা পার্টে ভাগ করবেন। যেদিন পিরিয়ড হবে সেদিন থেকে এক থেকে দশ দিন এটা হল ফাস্ট সাইকেল। পরের ১০ দিন অর্থাৎ ১০ থেকে ২০ দিন এটা হল দ্বিতীয় সাইকেল এবং কুড়ি থেকে ত্রিশ দিন হলো লাস্ট সাইকেল।
প্রিয় বন্ধুরা এখানে ১০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে অর্থাৎ দ্বিতীয় যে সাইকেলটি রয়েছে এর মধ্যে প্রেগনেন্সি হওয়ার সম্ভাবনাটা অনেক বেশি থাকে। অর্থাৎ কনসেপ্ট করে ঝুঁকি এখানে সবথেকে বেশি। এই সময়টাই রিলেশন করলে প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট হবে।
পিরিয়ড শুরু হওয়ার ১ থেকে ৫ দিন এ সময় তো ব্লিডিং টাইম এর পরের পাশ দিয়ে অনেকটা সেপ টাইম সহবাসের জন্য এবং ২০ থেকে ৩০ তম দিন অর্থাৎ লাস্ট সাইকেল এই সময়টাও কিন্তু অনেকটা নিরাপদ সহবাসের জন্য। হঠাৎ এ সময় সহবাস করলেও প্রেগনেন্সি কনসেপ্ট হয় না।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়
প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গর্ভধারণের প্রায় ৬ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ দেখা যায়। গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
পিরিয়ড মিস হওয়াঃ গর্ভধারণের সবচেয়ে প্রচলিত লক্ষণ হলো পিরিয়ড বন্ধ হওয়া। প্রতিমাসের একটি নির্দিষ্ট সময় নারীদের পিরিয়ড হয়ে থাকে সাধারণত ২৮ থেকে ৩২ দিন পর পর। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে আপনার প্রিয় ঠিক সময়ে হচ্ছে কিনা যদি ২৮-৩২ দিন পর পিরিয়ড না হয়, তাহলে হয়তো আপনি গর্ভধারণ করেছেন।
এর পাশাপাশি আপনি প্রেগনেন্সি কিট দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে পারেন। কোন নারীর যদি আগে থেকেই অনিয়মিত মাসিক হয়ে থাকে তবে তাদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণের এ লক্ষণটি বোঝা একটু কষ্ট করা হবে।
যদি আপনার পিরিয়ড নিয়মিত না হয় অথবা আপনি আপনার ঋতুচক্রের হিসাব ঠিকমতো না রাখতে পারেন, তবে আপনার পিরিয়ড মিস হয়েছে কিনা তা বুঝতে পারার পূর্বেই বমিভাব, বুকের স্পর্শকাতরতা এবং ঘন ঘন বাথরুমে যাওয়া ইত্যাদি গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে।
খাবারের অনীহাঃ যদি আপনি নতুন গর্ভবতী হন এটা অস্বাভাবিক নয় যে কিছু কিছু খাবারের প্রতি আপনি অনিয়বোধ করবেন কিংবা আপনার রুচি কমে যাবে। এ সময় বিভিন্ন খাবারের প্রতি গন্ধপ্রবণ হয়ে উঠতে পারেন।
এছাড়াও আপনি হয়তো দেখতে পাবেন যে কিছু বিশেষ খাদ্য যা আপনি খুবই মজা করে খেতেন তা হঠাৎ করে আপনার কাছে একেবারেই অসহ্য লাগছে। আবার অনেকের মুখে বিস্বাদ লাগে কিংবা মুখে তামাটে ধরনের স্বাদ লাগে, অনেক সময় মুখে দুর্গন্ধ লক্ষ্য করা যায়।
মেজাজের ওঠানামাঃ গর্ব অবস্থায় মেজাজের পরিবর্তন একটি সাধারণ বিষয়, আংশিকভাবে এর কারণ হরমোনের পরিবর্তন যা আপনার নিউরোট্রান্সমিটারের মাত্রাকে প্রভাবিত করে। হরমোনের প্রভাবের ফলে এই রাগ এই দুঃখ আবার মুহূর্তেই আনন্দ ভরে ওঠে বৈচিত্র্যময় আচরণ দেখা যেতে পারে।
পেটে গ্যাস হওয়া বা ফোলা ভাবঃ গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে অধিকাংশ নিয়ে পেটে গ্যাস তৈরি হয় এবং তা নির্গত হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এছাড়াও পেট ফাঁপার অনুভূতি হতে পারে যা অনেকটা মাসিক শুরুর পূর্বে লক্ষণের মতো।
ঘনঘন প্রস্রাব হওয়াঃ হরমোন গত পরিবর্তনের কারনে এ সময় শরীরে যে কয়টি পরিবর্তন আসে তার মধ্যে একটি হলো রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি। এর কারণে আপনার মূত্রথলি আরো দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায় ফলে ঘন ঘন প্রসাব করার প্রয়োজন হয়। প্রেগনেন্সির প্রথম দুই দিন সপ্তাহ ঘন ঘন প্রসাব হওয়া খুবই স্বাভাবিক।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়
ক্লান্ত লাগাঃ কেউ এটা নিশ্চিত করে জানেনা যে কি কারনে গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে এই ক্লান্ত ভাব দেখা যায়, তবে সম্ভবত হর মনের মাত্রার দ্রুত বৃদ্ধির কারণে ঘুম ঘুম ভাবের জন্যই ক্লান্ত ভাবটা বেশি আসে।
স্তনে পরিবর্তনঃ গর্ভবতী হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ হল সংবেদনশীল/স্পর্শকাতর স্তন যা হরমোনের মাত্রার বৃদ্ধির কারণে হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা
হালকা রক্তপাতঃ কিছু কিছু নারী গর্ভবতী কিনা তা জানার আগেই হালকা রক্তপাত লক্ষ করে থাকেন। অনেকেই এটাকে মাসিক মনে করতে পারেন। এটা প্রথম দুই বা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে হতে পারে। এ প্রক্রিয়াটি ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার ৬ দিনের মধ্যেই শুরু হয়। এটাও গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
বমিবমি ভাবঃ কনসেপ্ট করার দুই থেকে চার সপ্তাহ পর থেকে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ক্লান্ত লাগা ও বমি বমি হওয়ার প্রবণতা দেখা যেতে পারে। বমি বমি ভাব শুধু সকালে নয় এমনকি দুপুরে ও রাতেও হতে পারে।
শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিঃ আপনি যদি দেখেন যে আপনার দেহের তাপমাত্রা অন্তত ১৮ দিন ধরে স্বাভাবিকের চাইতে বেশি আছে তবে তা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
মাথা ধরাঃ গর্ভধারণ করলে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে, গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের শুরুতেই মাথা ব্যাথা শুরু হয় কারণ হরমোনের মাত্রা শরীরে বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যাটি দেখা যেতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্যঃ এটি হরমোনের মাত্রা তারতম্যের কারণেই হয়, হরমোনের বৃদ্ধির কারণে শরীরের হজম প্রক্রিয়ায় গতি কমে যায় যার ফলে কোষ্টকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
পিরিয়ডের কতদিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয়
পিরিয়ড শেষ হওয়ার প্রথম অবস্থায় কোন সাদা স্রাব যায় না অর্থাৎ এটা ০.৩% থাকে, এক্ষেত্রে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা জিরো পার্সেন্ট। দ্বিতীয় অবস্থায় সাদা স্রাব হালকা ভেজা মনে হয় অর্থাৎ সাদা স্রাব ১.৩% থাকে, এক্ষেত্রে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা একটু বাড়তে থাকে।
প্রথম দুই অবস্থা সবার মধ্যে দেখা যায় না। বিশেষ করে যাদের মাসিকের সাইকেল ছোট, তাদের ক্ষেত্রে এই দুই অবস্থা মাসিকের সময় হয়ে যেতে পারে। তৃতীয় চতুর্থ অবস্থা যেটা এখন বলব সেটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই দেখা যায়।
তৃতীয় অবস্থায় ঘন সাদা স্রাব যায় এটা অনেকটা ঘন ও আঠালো হয়। সেটা আঙ্গুলের সাথে আঠালো হয়ে লেগে থাকে কিছুটা এমন ধরনের ছবিতে যেমনটা দেখতে পাচ্ছেন।
এই অবস্থা এই গর্ভধারণের সম্ভাবনা প্রায় আড়াই শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
চতুর্থ অবস্থায় সাদা স্রাব পাতলা ও খুবই পিচ্ছিল হয়। কাচা ডিমের সাদা অংশ যেমন মসৃণ আর পিচ্ছিল হয়, কিছুটা তেমন। দেখতে সচ্ছ আর সেই সাদা স্রাব দুই আঙ্গুল দিয়ে টেনে বড় করা যায়। কয়েক ইঞ্চি বড় করলেও ভাঙ্গে না। ছবিতে যেমনটা দেখা যাচ্ছে।
তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়। অর্থাৎ প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি চলে আসে। এই চতুর্থ অবস্থা শেষ হবার পর আবার সাদা স্রাব ঘন আঠালো বা নাই হয়ে যায়। মাসিকের ঠিক আগে আগে আবার পাতলা সাদাস্রাব যেতে পারে কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে, তবে সেটা গর্ভধারণের সাথে সম্পর্কিত না।
তৃতীয় অবস্থা যখন শুরু হবে তখন থেকে চেষ্টা শুরু করতে হবে এবং চতুর্থ অবস্থা যে দিন শেষ হবে, তারপরের তিন দিন পর্যন্ত সেটা চালিয়ে যাবেন। আর ইতিমধ্যেই পড়ে বুঝতে পেরেছেন যে চতুর্থ অবস্থায় সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, এটা মাথায় রাখবেন।
প্রিয় পাঠক সবার শরীর তো আর একভাবে কাজ করে না নানা কারণে সাদাস্রাব ভিন্ন হতে পারে। কয়েকটা পদ্ধতি যদি বুঝে নেন, তাহলে একটা না একটা আপনাকে সঠিক সময় বুঝতে সাহায্য করবে। মাসিকের সময়ে আর মাসিকের পরপর শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে।
যখন ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়, অর্থাৎ ডিমটা ফুটে, তখন একজন নারীর শরীরের তাপমাত্রা খানিকটা বেড়ে যায়। না ভাবলে এটা সাধারণত বোঝা যায় না কারণ খুব সামান্য পরিমাণে বাড়ে। কিছু নিয়ম মেনে তাপমাত্রা মাপতে হবে যখন তখন মাপলে হবে না।
ঘুম থেকে ওঠার পরে, কোন কিছু করার আগে, বিছানায় থাকা অবস্থাতেই তাপমাত্রা মাপবেন। প্রতিদিন একই সময় মাপার চেষ্টা করবেন। অর্থাৎ নিয়মিত একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে অভ্যাস করতে হবে। এক্ষেত্রে বিছানার কাছেই থার্মোমিটার রেখে দিবেন। আমরা অনেকে বগলের নিচে তাপমাত্রা মাপি কিন্তু এটা করলে হবে না মুখে তাপমাত্রা মাপতে হবে।
থার্মোমিটার জিহ্বার নিচে রেখে মুখ বন্ধ করতে হবে। একটু আগে যে সাদা স্রাবের পদ্ধতি সম্পর্কে পড়েছেন সেটা ব্যবহার করে সাদা স্রাব যাওয়া যেদিন শুরু হয়েছে সেদিন থেকে চেষ্টা শুরু করবেন। আর এই চেষ্টা তৃতদিন পর্যন্ত চালিয়ে যেতে থাকবে না এই সময়টা খুবই উপযুক্ত সময় গর্ভধারণের জন্য।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই পোস্টটি যারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আমি আশা করি এই সংক্রান্ত বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন পাশাপাশি উপকৃত হয়েছেন। এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। সবশেষে আপনাদের সকলের মঙ্গল কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url