মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় ২০টি- 2024 মাসে ৪০০০০ টাকা
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সৃষ্টি করা যায়। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি অনেক ইনফরমেটিভ হবে এবং আপনি যদি ভালোভাবে পোস্টটি পড়েন তাহলে অবশ্যই মেয়েদের ইনকামের উপায় সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন।
তাহলে আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই আর্টিকেলে স্বাগতম।
ভূমিকা
প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা অনেক সময় মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় জানতে চেয়ে ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েন। তাহলে অবশ্যই মেয়েদের ইনকামের উপায় ও বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ২০টি উপায়-2024 মাসে ৪০০০০ টাকা
থ্রি পিস ও কাপড়ের ব্যবসাঃ মেয়েদের জন্য ঘরে বসে এই ব্যবসাটি হতে পারে একটি উত্তম ব্যবসা। এখন বিষয় হচ্ছে যে, সে এই থ্রিপিস বা কাপড় কিনবে কোথায় থেকে? এর জন্য সবচেয়ে উত্তম জায়গা হল ইসলামপুর কারণ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি মার্কেট।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা কিছু স্মল বিজনেস আইডিয়া
যদি সে ইন্ডিয়ান শাড়ি বা ইন্ডিয়ান থ্রি পিস কিনতে চাই তাহলে তার জন্য সবচেয়ে বড় মার্কেট হলো ঢাকা বঙ্গ বাজার। তাই এটি একটি অন্যতম সেরা উপায় হতে পারে। এবার আপনি হয়তো ভাবছেন যে এগুলো সেল করবো কোথায়, যে সমস্ত জায়গায় গার্জিয়ানদের ভিড় বা আড্ডা চলে সেখানে।
মনে করেন যে, কোন কিন্টার গার্ডেন স্কুলের সামনে বাচ্চার মায়েরা বাচ্চাদের স্কুল শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকে। সেখানে আপনি যদি একটি ব্যাগের মধ্যে করে থ্রি পিস ইন্ডিয়ান অথবা বাংলাদেশি কাপড় পাশাপাশি জুয়েলারি, কসমেটিক্স কিছু নিয়ে গেলেন, তাদেরকে আপনার প্রোডাক্ট কিছু দেখালেন এর মাধ্যমেও আপনার সেল সেখান থেকে আসবে।
জুয়েলারি এবং কসমেটিক এর ব্যবসাঃ মেয়েদের জন্য এ ব্যবসাটি হতে পারে চমৎকার একটি ব্যবসা। জুয়েলারি এবং কসমেটিকের মালামাল কিনতে চাইলে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় মার্কেট হলো চকবাজার। সেখানে সে পাইকারি দামে সমস্ত ধরনের পণ্য পেয়ে যাবে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন হতে পারে যে এগুলো কোথায় বেচবো?
যেখানে আমাদের মা বোনেরা অবসর সময় আড্ডা দিয়ে থাকে, সে সমস্ত জায়গাতে সুন্দর ব্যাগে করে কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে যে দেখালেও আপনার সেল আসবে। এমন আরো অনেক উপায় সেল করার জন্য, আপনাকে শুধু ভাবতে হবে, কোথায় গেলে আমার প্রোডাক্ট সেল করা সম্ভব।
হাতের কাজ করে উপার্জনঃ আমাদের দেশে অনেক মেয়ে আছে বা গৃহিনী আছে যারা বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ জেনে থাকে। যারা সেলাইয়ের কাজ ভালো জানে তারা ঘরে বসে সেলাইয়ের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারে। ঘর সাজানোর জিনিস যেমন- শো-পিচ রয়েছে।
যারা ভালো শো-পিচ তৈরি করতে পারেন, তারা শো-পিচ তৈরি করে, অনলাইন বা অফলাইনে সেল করতে পারেন। আপনি যদি ভালো নকশি কাঁথা তৈরি করতে পারেন, সেটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস।
কারণ শীতকালে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে, নকশী কাঁথার মান ভালো করতে পারলে আপনার বিক্রি নিয়ে কোন চিন্তা করতে হবে না।
রান্না করে উপার্জনঃ আপনি যদি ভালো রাধুনী হন তাহলে ফুড হোম ডেলিভারি এর ব্যবসা করতে পারেন। তারপরে বিভিন্ন ছোট ছোট অনুষ্ঠানের রান্নার দায়িত্ব নিতে পারেন। এছাড়াও পিঠা, চানাচুর, লাড্ডু জাতীয় বিভিন্ন খাবার বানিয়ে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন।
সেলাইয়ের কাজ করে উপার্জনঃ আপনি নিজে ভাল সেলাই করতে পারলে, কোন পুঁজি ছাড়াই একটা অনলাইন বুটিক খুলতে পারেন। সেক্ষেত্রে অনলাইনে যে অর্ডার পাবেন সেটা বাসায় বসে করবেন। তারপর কাস্টমারকে ডেলিভারি দিবেন। এটি মেয়েদের ইনকামের অন্যতম উপায় হতে পারে।
পোশাক ডিজাইনারঃ আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে পোশাক ডিজাইনারের উপর বা টি শার্ট ডিজাইনার এর উপর ট্রেনিং নিয়ে নিজে ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি আপনার জন্য লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।
ফিটনেস সেন্টারঃ বর্তমানে ভালো লোকেশন দেখে ফিটনেস সেন্টার খুলতে পারলে বিভিন্ন বয়সের ছেলে মেয়েরা শারীরিক ফিটনেস এর মাধ্যমে যেমন উপকৃত হবে, তেমনি আপনার জন্য হতে পারে খুবই স্ট্যান্ডার্ড একটি বিজনেস।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক লাভজনক একটি ব্যবসা হতে পারে। অনেক মার্কেটার আছে, যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি মাসে ১০ হাজার ডলার এর বেশি ইনকাম করে থাকে।
অনলাইনে সার্ভে করাঃ অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে সার্ভে করে আপনি কিন্তু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। সার্ভে ওয়েবসাইট গুলোতে একাউন্ট করে যখন আমরা সার্ভে করা শুরু করি।
সার্ভে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন কোম্পানি টাকা দেয় তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস সম্পর্কে একেবারে একচুয়াল ইনফর্মেশন গুলো ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে জানার জন্য তারা এই সার্ভে রিপোর্ট করিয়া থাকে।
তার উপর বেশ করে তারা প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে থাকে। প্রত্যেক সার্ভ করার পর আপনি ১ থেকে ২ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। সেটা নির্ভর করে ছাড়বে ওয়েবসাইটের উপর।
ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেনঃ আপনার যদি এ ব্যাপারে কোন দক্ষতা না থেকে থাকে তবে যে কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। আমি ফ্রি কোর্সের মাধ্যমে শেখেন বা youtube ভিডিওর মাধ্যমে শিখতে পারেন।
ইউটিউব হল চলমান একটি ইউনিভার্সিটি, যে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হতে কোন বয়স লাগে না, কোন সার্টিফিকেট লাগেনা, যেকোনো বয়সের মানুষ, যেকোনো টপিক নিয়ে এই চলমান ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করে শিখতে পারে। যারা শুধু লিখতে পারেন কম্পিউটারে, তারা শুধু ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারেন, আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করতে পারেন।
যাদের কম্পিউটারের উপরে ভালো নলেজ রয়েছে তাদের ইনকামের সম্ভাবনাটা অনেক বেশি রয়েছে তবে যারা কম্পিউটার নলেজ কম রয়েছে তাদের সম্ভাবনাটাও কিন্তু কম নয়। ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় হতে পারে।
ই-কমার্সঃ ই-কমার্স হলো অনলাইনে কেনাকাটা সম্পর্কে যে বাণিজ্য সেটাই হলো ই কমার্স। আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে আপনি সেই ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। আবার আপনার একটি যদি ওয়েবসাইট থেকে থাকে সে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দেখিয়ে।
আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে আপনি সেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বিজ্ঞাপন দেখে আপনি প্রোডাক্ট সেল করেও আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এটি আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ একটি উপায় হতে পারে।
ই-কমার্স শুরু করার জন্য আপনার যে অনেক জ্ঞান থাকতে হবে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। আপনার যদি ফেসবুক পেজ থাকে, ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি ই-কমার্স বিজনেস করার যোগ্য। ই-কমার্স করতে হলে আপনি যত বেশি জানবেন তত বেশি আপনার উপার্জন হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অনেক বড় বড় কোম্পানির ওয়েবসাইট রয়েছে যে সমস্ত ওয়েবসাইটে তাদের প্রচুর প্রোডাক্ট রয়েছে। সে সমস্ত কোম্পানির ওয়েব সাইটের অ্যাফিলিয়েট লিংক নিয়ে, আপনি যদি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে দিতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি সেখান থেকে এফিলিয়েট কমিশন পেয়ে যাবেন।
এটা হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়। যারা অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রদান করে তাদের সাথে আপনি যোগাযোগ করে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে আপলোড কমিশনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
সেই লিংকটা আপনি আপনার ফেসবুকে দেন, ইউটিউবে দিতে পারেন, সেই লিংক ধরে কেউ যদি সেই সাইটে গিয়ে প্রোডাক্ট কিনে, তাহলে আপনি অবশ্যই সেই প্রোডাক্ট এর কমিশন পেয়ে যাবেন। এটাই এফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলেট মার্কেটিং করতে কোন পুঁজি লাগে না, লাগে শুধু যথাযথ জ্ঞান।
অনলাইন ট্রেনিংঃ আপনি যে জিনিসটা সবথেকে ভালো পারেন বা ভাল বোঝেন সেটার উপরে অনলাইনে ট্রেনিং করাতে পারেন। আপনি যদি রান্না করতে ভালো পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে রান্না করার উপর ট্রেনিং করাতে পারেন, আপনি যদি সেলাই ভালো করেন, তাহলে সেলাইয়ের উপরে ট্রেনিং করাতে পারেন।
আপনি যদি নাচ ভালো পারেন তাহলে নাচের উপরে ট্রেনিং করাতে পারেন, আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো কথা বলতে পারেন, আপনি ইংরেজি শিক্ষা উপর অনলাইনে ট্রেনিং করাতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যে বিষয়টা ভালো বোঝেন বা ভাল জানেন সে বিষয়টার উপরে অনলাইনে ট্রেনিং করিয়ে আপনি ভালো টাকা উপার্জন করতে পারেন।
অনলাইন ট্রেনিং এর মাধ্যম হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়।
অনলাইন কনসালটেন্টঃ আপনি যদি রিলেশনশিপ ভালো বোঝেন তাহলে আপনি অনলাইনে রিলেশনশিপ অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করতে পারেন। আজকাল বৈবাহিক জীবনে অনেক সমস্যা দেখা দেয় সেই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে এডভাইস দিতে পারেন।
আবার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ভালো প্ল্যানিং বুঝেন তাহলে তাদেরকে আপনি আপনি প্ল্যানিং অ্যাডভাইজার হিসেবে অনলাইনে কাজ করতে পারেন। আপনি খেলাধুলা ভালো বুঝে থাকলে আপনি খেলাধুলার সম্পর্কে অনলাইনে এডভাইজার হিসেবেও কাজ করতে পারেন।
এটাই হলো অনলাইন কনসাল্টেশন, এটা আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় হতে পারে।
ভিডিও মেকিংঃ আপনি যদি ঘরে বসে ভিডিও মেকিং করেন, তাহলে ঘুমিয়ে থেকেও ইনকাম করা সম্ভব হয়। কারণ আপনি যখন ঘুমিয়ে থাকেন তখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ আপনার ভিডিও দেখতে থাকে এবং সেখান থেকে আপনার টাকা উপার্জন হতে থাকবে।
তাই আপনি ইউটিউবে ভিডিও মেকিং শুরু করতে পারেন, youtube ভিডিও থেকে আপনি চার ভাবে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
প্রথমতঃ ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ইনকাম হতে পারে, দ্বিতীয়তঃ ভিডিওতে বিভিন্ন ব্যক্তির স্পন্সর নিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন, তৃতীয়তঃ সুপার চ্যাটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন, চতুর্থতোঃ ভিডিওর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে আপনি ইনকাম করতে পারেন। তাই ভিডিও মেকিং হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়।
আর্টিকেল রাইটার/ব্লগ রাইটারঃ অনলাইনে কোন ওয়েবসাইটে বা কোন জায়গায় লেখালেখি করাটাই হলো ব্লগ। আপনি যদি গঠনমূলক একটি আর্টিকেল বা ব্লগ লিখেন তাহলে দেখা যায় যে আপনি ইনকাম ঐ একটি আর্টিকেল দ্বারা ইনকাম পেতেই থাকবেন। আবার অনেকের কাছে কনটেন্ট চাইলে বিক্রিও করতে পারেন।
কারণ অনেকের ওয়েবসাইট আছে কিন্তু সে লেখালেখি করার ততটা সময় পায়না, তাই তার ওয়েবসাইটটি কন্টিনিউ রাখার জন্য কনটেন্ট রাইটার দ্বারা লিখিয়ে থাকেন। সুতরাং আপনি যদি ভালো আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন বা ভালো ব্লগ লিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই এই কাজটি ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় হতে পারে।
ভিডিও এডিটরঃ আপনি একজন ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করতে পারেন। এই কাজ আপনি ঘরে বসেও করতে পারেন। ভিডিও এডিটর একটি স্বাধীন পেশা, যারা ভিডিও আপলোড করতে চাই, তাদের ভিডিও আপনি এডিট করে কাজ করে দিতে পারেন এবং তার মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট নেবেন।
তাই ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করে চমৎকার ইনকাম করার সুযোগ আপনার রয়েছে। এটি হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়।
ই-টিউটরঃ আপনি ই-টিউটর শুরু করতে পারেন। আপনি যদি আরবি ভালো পারেন, আর যারা আরবি জানে না, আপনি তাদেরকে ই-টিউটর মাধ্যমে আরবি শিক্ষা দিতে পারেন। স্কাইপ এর মাধ্যমে পড়ান, imo এর মাধ্যমে পড়ান, whatsapp এর মাধ্যমে পড়াতে পারেন।
বর্তমানে এখন ই-টিউশন শুরু হয়েছে, এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন। তাহলে ই-টিউশন হতে পারে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়।
ওয়েব ডেভলপারঃ আপনি যদি ওয়েব ডেভলপারের কাজ না জানেন, তাহলে যে কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে ওয়েব ডেভেলপার এর কাজ শিখে, আপনি ওয়েবসাইট ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে পারেন, যখন আপনার ওয়েবসাইট ডেভলপারের কাজ সম্পূর্ণভাবে আপনার আয়ত্তে চলে আসবে।
তখন ওয়েবসাইট ডেভেলপ করে ঘরে বসে আপনি অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়।
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারঃ সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সের হিসাবে আপনি কাজ করতে পারেন বিভিন্ন কোম্পানির সাথে। কারণ আজকাল বড় বড় কোম্পানির ফেসবুক লাগতেছে, টুইটার লাগতেছে, instagram লাগতেছে, ইমো লাগতিছে এবং তারা সেটা ম্যানেজ করার জন্য একজন কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়।
অনেক কোম্পানি যারা এই পারপাসে অনেক টাকা ব্যয় করে থাকে, তাই আপনি যদি কয়েকটি কোম্পানির সাথে চুক্তি করে এ ধরনের কাজগুলো করে দেন, তাহলে আপনি প্রতি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
তাই আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সের হিসাবে কাজ করতে পারেন, তাহলে সেটি হতে পারে আপনার জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ মাধ্যম।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধুগণ আপনি এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ে থাকলে অবশ্যই মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য পেয়েছেন। আশা করি আপনি আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছেন। এ ধরনের নিয়মিত আর্টিকেল সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।
আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। সবশেষে আমি আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্যতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি (ধন্যবাদ)।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url